এছাড়াও গোটা এলাকায় জলের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই। সব মিলিয়ে প্রচুর কষ্টে দিন কাটছে এই এলাকার মানুষদের। তবে ভোট আসে ভোট যায়। এলাকার আম জনতার পরিস্থিতির কোনো রকম পরিবর্তন হতে দেখা যায় না। শুধুমাত্র মুনাফা লুটতে দেখা যায় নেতা-নেত্রীদের। এমনটাই জানাচ্ছেন এলাকার স্থানীয় মানুষেরা। তবে ভোটের আগে এলাকার উন্নয়নমূলক কাজকর্ম শুরু করার দাবিতে সরব হয়েছেন স্থানীয় মানুষেরা।
advertisement
আরও পড়ুন: তিতিবিরক্ত.... হাওড়ার বাঁকসারার বাড়িতে চাঞ্চল্যকর দাবি হৈমন্তীর মায়ের! যা বললেন...
বর্তমান সময়ে কোচবিহারের অন্যান্য গ্রাম পঞ্চায়েতের থেকে এর চিত্র খুব একটা আলাদা নয়। তবে গ্রামবাসীদের একাংশের অভিযোগ, বারংবার পঞ্চায়েতের কাছে রাস্তা সংস্কার ও পানীয় জলের ব্যবস্থার জন্য আবেদন জানানো হলেও তিনি কোন রকম কর্ণপাত করেননি।" তবে সামনেই রয়েছে পঞ্চায়েত ভোট। তবে তার আগে যদি কোন রকম উন্নয়নমূলক কাজ শুরু না করা হয়। তবে এলাকার মানুষেরা ভোট বয়কট করতে পারেন। এমনটাই চিন্তাভাবনা শুরু করেছেন এলাকার অধিকাংশ মানুষ। তবে সরকারি বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা কিছুটা হলেও এই মানুষদের দোরগোড়ায় এসে পৌঁছেছে। তাই স্থানীয় মানুষদের মধ্যে ক্ষোভের পরিমাণ কিছুটা হলেও কম রয়েছে সেই কারণে।
তবে বেশিদিন এই হোক কম থাকা সম্ভব নয়। রাস্তার ও জলের পরিস্থিতি যেভাবে ক্রমাগত অবনতির পথে এগোচ্ছে। তার জেরে নিত্য ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে গোটা এলাকার স্থানীয় মানুষদের। দীর্ঘ সময় ধরে এই কষ্ট বুকে চেপেই তাঁরা বসবাস করছেন এই এলাকায়। তবে সমস্ত সহ্যের একটি সীমা থাকে। সেই ধৈর্যের সীমার বাঁধ ভেঙ্গে গেলে চাপের মুখে পড়তে হবে পঞ্চায়েতকে। এমনটাও জানিয়েছেন এলাকার স্থানীয় মানুষেরাই। তাই বর্তমান সময়ের পরিস্থিতি অনুযায়ী। যদি দ্রুত পঞ্চায়েত এলাকার উন্নয়নমূলক কাজকর্ম শুরু করতে না পারে। তাহলে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে কিছুটা হলেও চাপের মুখে পড়তে হবে এই এলাকার পঞ্চায়েতকে।"
সার্থক পণ্ডিত