এ বছরও সেই একই পরিস্থিতি উৎপন্ন হওয়ার প্রায় কাছাকাছি চলে এসেছে। আর তার ফলেই চিন্তায় রয়েছেন তোর্সা পাড়ের বাসিন্দারা। এ বিষয়টি নিয়ে এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা রাহুল সাহা জানান, \"নদীর বাঁধের কিছুটা অংশ এখানে বাকি রয়েছে। আর তার ফলেই নদীতে জল বাড়ার সময় নদীর ভাঙ্গন চোখে পড়ে এখানে। নদী ধীরে ধীরে এদিকে অনেকটা সরে এসেছে। এখানে একটি ছোট মাঠ ছিল সেটিও পাড় ভাঙ্গার ফলে অনেকটা ছোট হয়ে গেছে\"।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ভবিষ্যতে নিজের কেরিয়ার সুরক্ষিত করতে চান! করতে পারেন এই কোর্সটি
কোচবিহার ইরিগেশন ডিপার্টমেন্টের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার সুমিত ঘোষ বলেন, \"বিগত কয়েকদিনের একটানা বৃষ্টির ফলে নদীর জল বাড়তে শুরু করেছে। তবে আজকের দুপুর পর্যন্ত এখনো কোন নদীর জল বিপদসীমা অতিক্রম করেনি। তবে আমরা বিষয়টির উপর কড়া নজর রাখছি\"।
আরও পড়ুনঃ জলমগ্ন কোচবিহারের বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী গ্রাম জায়গীর বালাবাড়ি
বিষয়টি নিয়ে কুচবিহার সদর মহকুমার শাসক রাকিবুল রহমান জানান, \"প্রতি বছর এই সময় নদীর জল বাড়ার ফলে আমাদেরকে তৎপর থাকতে হয়। এ বছরও আমরা তৎপর রয়েছি। বিপর্যয় মোকাবিলা দলকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যেকোনো রকম বিপর্যয় মোকাবিলা করার জন্য। কিছু স্কুল ঘর ঠিক করে রাখা হয়েছে, বন্যা কবলিতদের রাখার জন্য। এছাড়া মজুত রাখা হয়েছে বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী এবং ওষুধ\"।
Sarthak Pandit