এই আগুন লাগার খবর পেয়ে মাথাভাঙ্গা এলাকার দমকলের একটি ইঞ্জিন দ্রুততার সাথে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। এবং তারা সেই আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। মাথাভাঙ্গা দমকলের ওসি এনএন রায় জানান, "১৪ কেজির সিলিন্ডারে ঠুনকো ও নিম্নমানের রেগুলেটর লাগিয়ে ব্যবহার করা হচ্ছিল। তাই মূলত সেকারণেই আগুন লেগে যায় ওই গ্যাসের সিলিন্ডারের মধ্যে। তবে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে না পৌঁছলে আরোও বড় বিপদ ঘটতে পারত।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বানেশ্বর শিব দিঘী থেকে পাঁচটি অসুস্থ দুর্লভ প্রজাতির সফট শেল কচ্ছপ উদ্ধার
প্রত্যেককেই একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর নিজের বাড়ির এবং যাদের দোকান আছে তাদের দোকানের গ্যাসের রেগুলেটর এবং গ্যাসের পাইপ পরীক্ষা করা দরকার। নাহলে এই ধরনের দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হয় সাধারণ মানুষকে। এছাড়াও বড়সড় দুর্ঘটনার ভয় একটা থেকেই যায়।" এই ঘটনা প্রসঙ্গে ভোলা পাল বলেন, "দীর্ঘদিন ধরেই এই রেগুলেটর এবং গ্যাসের পাইপ আমরা ব্যবহার করে আসছি। তবে এদিন চা তৈরি করার সময় আচমকাই আগুন লেগে যায় সিলিন্ডারের মধ্যে।
আরও পড়ুনঃ জাতীয় সড়কের পথ দুর্ঘটনা! ট্রাক ও পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখী সংঘর্ষে জখম ২
তবে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আমি জ্বলন্ত গ্যাস সিলিন্ডারটাকে বাড়ি থেকে বাইরে বের করে দিই। এবং দ্রুত খবর দেওয়া হয় দমকলকে।" তবে দীপাবলীর আলোর উৎসবের রেশ এখনো সম্পূর্ণ কাটেনি। তার মাঝেই মাথাভাঙ্গার ৮ নম্বর পৌর ওয়ার্ডে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার ফলে। রীতিমতো দুশ্চিন্তায় রয়েছেন গোটা মাথাভাঙ্গা আট নম্বর ওয়ার্ডের মানুষেরা। এছাড়াও ঘটনাটি ঘটার সময় সাময়িকভাবে গোটা এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
Sarthak Pandit