TRENDING:

Heritage Kaiya Dighi: রাজ আমলের দিঘিকে দেখলে মনে হবে ডাস্টবিন! দ্রুত সংস্কারের আর্জি পরিবেশপ্রেমীদের

Last Updated:

দীর্ঘ সময় ধরে অবহেলার কারণে এই দিঘিটির বেহাল অবস্থা। নোংরা আবর্জনা পড়ে থাকার কারণে কাইয়া দিঘিকে ডাস্টবিন মনে হচ্ছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কোচবিহার: কোচ রাজাদের আমলে কোচবিহার শহরের বুকে খনন করা হয়েছিল বেশ অনেকগুলি দিঘি। এই দিঘিগুলির কারণেই অনেকে এই শহরকে দিঘির শহর বলেও আখ্যায়িত করেন। রাজ আমলে শহরবাসীর পানীয় জলের চাহিদা মিটত এই দিঘিগুলির জল থেকে। এছাড়াও শহরের বুকে কোন‌ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে এই দিঘির জল ছিল গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। কিন্তু বর্তমানে সংস্কারের অভাবে রাজ আমলের বেশিরভাগ দিঘি বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। এর অন্যতম কাইয়া দিঘি। একে দেখলে দিঘির পরিবর্তে বর্তমানে নোংরা ডাস্টবিনে বলে মনে হতে পারে।
advertisement

আরও পড়ুন: বর্ষার আগে গোবরজ্যোতি নদীতে পাকা বাঁধের দাবি

কোচবিহার শহরের কবিরাজ বাগানের বাসিন্দা অতনু বণিক বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে অবহেলার কারণে এই দিঘিটির বেহাল অবস্থা। নোংরা আবর্জনা পড়ে থাকার কারণে কাইয়া দিঘিকে ডাস্টবিন মনে হচ্ছে। পথ চলতি মানুষের একাংশ এই দিঘির মধ্যেই শৌচকর্ম করে। এছাড়াও দিঘির একপাশ অবৈধভাবে অধিগ্রহণ হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ। কোচবিহারের সার্থে এই দিঘিটির দ্রুত সংস্কার করা দরকার বলে তিনি জানান। তাঁর অভিযোগ, এই বিষয়ে বারবার প্রশাসনের কাছে আবেদন জানালেও তারা উদাসীন। একবার যত সামান্য টাকা বরাদ্দ হলেও তাতে কাজের কাজ কিছু হয়নি বলে জানান তিনি।

advertisement

শহরের পরিবেশপ্রেমী অর্ধেন্দু বণিক জানান, আগে কোচবিহার পুরাতন বাজার বা ভবানীগঞ্জ বাজারে আগুন লাগার পর এই দিঘির জল দিয়ে আগুন নেভানো হয়েছিল। তবে বর্তমানে এই দিঘির যা অবস্থা জল নেওয়া তো দূরে থাক, জল দেখাই যায়না। নোংরা আবর্জনা জমে জমে ঘাটগুলির অবস্থা একেবারে বেহাল। কাইয়া দিঘির মধ্যে কচুরিপানা জমে সেটি আগাছায় পরিপূর্ন হয়ে গিয়েছে। রাজ আমলের হেরিটেজ এই দিঘীর অবিলম্বে সংস্কার প্রয়োজন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ঘরে বসে এইভাবে হচ্ছে 'মোটা' ইনকাম, পথ দেখাচ্ছেন গৃহবধূ! বড় সুযোগ মিস করবেন না
আরও দেখুন

সার্থক পণ্ডিত

বাংলা খবর/ খবর/কোচবিহার/
Heritage Kaiya Dighi: রাজ আমলের দিঘিকে দেখলে মনে হবে ডাস্টবিন! দ্রুত সংস্কারের আর্জি পরিবেশপ্রেমীদের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল