ভুট্টা চাষ করে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ায় চাষী অমৃত রায় জানাচ্ছেন, "দীর্ঘ ১২ থেকে ১৩ বছর যাবৎ তিনি এই চাষাবাদ করছেন। দীর্ঘ সময় ধরে এই চাষকরার ফলে তিনি অনেকটাই আর্থিক ভাবে লাভের মুখ দেখতে পেয়েছেন। তবে এই চাষের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। ভুট্টা চাষের ক্ষেত্রে এক ধরনের রোগ পোকার আক্রমণ খুব বেশি দেখতে পাওয়া যায়। মূলত এই প্রকার নাম ল্যাদা পোকা। এই পোকা গাছকে ভেতর থেকে নষ্ট করে দেয়। গাছের মূল কাণ্ডের অংশকে ফুটো করে নষ্ট করে দেয় এই পোকাটি। এছাড়া বেশি পরিমাণে ইউরিয়া ব্যবহারের ফলে গাছ লাল হয়ে যাওয়ার এবং পাতা মুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই দুটি বিষয় ছাড়া আর অন্য কোন বিষয় খুব একটা বেশি দেখতে পাওয়া যায় না গাছের ক্ষেত্রে।"
advertisement
আরও পড়ুন: শুরুতেই সুপার হিট এলআইসি-র এই স্কিম, ১৫ দিনে বিক্রি ৫০ হাজার, আপনি নিয়েছেন?
আরও পড়ুন: ভারতীয়দের পছন্দের গন্তব্য দক্ষিণ আফ্রিকা! সাধ্যের মধ্যে বেড়ানোর সেরা ডেস্টিনেশন
তবে ভুট্টা চাষের ক্ষেত্রে নজর রাখতে হবে এই বিশেষ দিকগুলির দিকে। তাহলে ভুট্টা চাষের ক্ষেত্রে অনেকটাই আর্থিক লাভের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে যে সকল চাষী এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাদের উচিত কৃষি বিজ্ঞানীদের সহায়তা নেওয়া। নিজেদের থেকে কোন বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়। কৃষি বিজ্ঞানীদের সঠিক পরামর্শ চাষীদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে জৈব সার প্রয়োগের ক্ষেত্রে কোন বিশেষ সমস্যা নেই। ভট্টাচার্যের ক্ষেত্রে জমিকে পর্যাপ্ত সার প্রয়োগের মাধ্যমে তৈরি করে নিতে হবে। তারপর চাষাবাদ শুরু করা হলে মাঝেমধ্যে রোগ প্রকার আক্রমণ থেকে গাছকে বাঁচাতে কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে।
Sarthak Pandit





