এলাকার অধিকাংশ স্থানীয় মানুষের বক্তব্য, গোটা এলাকায় রাস্তা এবং জলের সমস্যা সমাধান করা হয়েছে। তবে আবাস যোজনার বাড়ি নিয়ে প্রচুর দূর্নীতি ঘটেছে। এছাড়াও ১০০ দিনের কাজ নিয়েও প্রচুর সমস্যা আছে। তবে অবশ্য বেশ কিছু ভাল কাজ গোটা এলাকায় হয়েছে৷ তাই গ্রামবাসীরা মোটের ওপর নম্বর দিচ্ছেন পঞ্চায়েতকে। ২০১৮ এর পঞ্চায়েত ভোটের পর কেটে গিয়েছে পাঁচটা বছর। গোটা এলাকায় এই পাঁচটা বছরে যে সমস্ত কাজ করেছে পঞ্চায়েত সেই সমস্ত বিষয়ে স্থানীয় মানুষেরা কিছুটা হলেও প্রসন্ন। আবার বেশ কিছু অভিযোগও আছে পঞ্চায়েতের উপরে। সব মিলিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন মধুপুরের মানুষ।
advertisement
আরও পড়ুন: কোচবিহারের বাণেশ্বরে পরপর কচ্ছপের মৃত্যু, প্রশ্নের মুখে প্রশাসনের ভূমিকা
মধুপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার রাস্তা ও জলের সমস্যা একটা সময় তীব্র হয়ে উঠেছিল। তবে বিগত পাঁচ বছরে এই সমস্যা অনেকটাই সমাধান করা হয়েছে। এলাকার বেশ কিছু কাঁচা রাস্তা পাকা করেছে পঞ্চায়েত। এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন অংশে জলের কল বসানোর পাশাপাশি সৌর বিদ্যুৎ পরিচালিত জলের ট্যাঙ্ক বসানো হয়েছে। তবে আবাস যোজনার ঘর দেওয়া নিয়ে একাধিক অভিযোগ রয়েছে পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে।
গোটা মধুপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ১০০ দিনের কাজ করা হয়েছে বেশ কিছু। তবে স্থানীয় মানুষেরা সঠিকভাবে টাকা পাননি বলে অভিযোগ। সব মিলিয়ে বলতে গেলে গোটা মধুপুর গ্রাম পঞ্চায়েত উন্নয়ন ও কাজের নিরিখে মাঝামাঝি অবস্থানে আছছ। কিছু মানুষ পঞ্চায়েতের ওপর প্রসন্ন হয়ে থাকলেও বেশ কিছু মানুষের অভিযোগ রয়েছে পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে।
সার্থক পণ্ডিত