TRENDING:

কোচবিহারের তোর্ষা নদীর রানি বাগান ফেরি ঘাটে নদী পারাপারের স্থায়ী ব্যবস্থা হলনা আজও

Last Updated:

কোচবিহারের তোর্ষা নদী পেরিয়ে দিনহাটা, মাথাভাঙ্গা যেতে পার হতে হয় রানি বাগান ঘাট। ভরসা সেই অস্থায়ী বাঁশের সেতু।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কোচবিহার: কোচবিহারের তোর্ষা নদী পেরিয়ে দিনহাটা, মাথাভাঙ্গা এবং মেখলিগঞ্জ মহকুমার দিকে যেতে হলে যে প্রথম সেতুটি পেরোতে হয় সেটি ঘুঘুমারী সেতু। তবে এই সেতুটি যদি কোন কারণ বশত বন্ধ হয়ে যায়। তবে সাধারণ মানুষকে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হবে। তবে এই সেতু ছাড়া অন্য যে রাস্তাটি রয়েছে। বর্তমানে সেখানে অস্থায়ী পারাপারের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে বাঁশের সাঁকো কিংবা ফেরী। তবে গ্রীষ্মে এবং শীতের সময় নদী কিছুটা কম প্রবহমান থাকে। তখন এই বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার করা সম্ভব। কিন্তু, বর্ষার সময় যখন নদী প্রবল ভাবে প্রবহমান হয়ে যায়। তখন এই বাঁশের সাঁকো জলের তোরে ভেঙ্গে যায়। এবং তখন প্রায় তিন-চার মাস এই পথ দিয়ে পারাপার সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। তারফলে রীতিমত অসুবিধায় পরতে হয় কোচবিহারবাসীকে।
advertisement

বহু সময় ধরেই এই সমস্যা সহ্য করে আসছেন দুই পাড়ের মানুষ। এই পারাপারের সুযোগটিও যদি না থাকতো। তবে প্রায় ১০-১২ কিমি পথ ঘুরে চলাফেরা করতে হত তাদের। তবে এই গোটা বিষয়টি নিয়ে কোন প্রকারের মুখ খুলতে রাজি নয় কোচবিহার জেলা প্রশাসন। তবে এখানকার এক ফেরী চালক বিপুল সাহানি বলেন, “এই পারাপারের ঘাটটি যখন তিন থেকে চার মাসের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। তখন অন্যান্য মানুষের পাশাপাশি এই ফেরী ঘাট সংলগ্ন ছয়-সাতটা অঞ্চলের মানুষদের খুব সমস্যায় পড়তে হয়। এছাড়াও তিনি আরও বলেন, আমাদের এখানে কোন রকম সরকারি সহায়তা আসে না। তবে সরকার পক্ষের কিছু লোক এই সংস্থাটাকে বানিয়েছে এবং চালাচ্ছে। আর আমরা এই সংস্থায় প্রায় ৭০টি পরিবার কাজ করছি।”

advertisement

আরও পড়ুন - মাথাভাঙ্গাতেই চাষ হচ্ছে চিতল! জামাই ষষ্ঠীতে এবার টাটকা-তাজা চিতলের স্বাদ

আরও পড়ুন - বিশ্ব সাইকেল দিবসে র‍্যালি কোচবিহারে

View More

এই ফেরী ঘাটের ভরসায় এখানে প্রচুর ছোট ছোট দোকান শুরু হয়েছে। তবে যখন পারাপার কিংবা ফেরী চলাচল বন্ধ হয়ে থাকে তখন এরাও ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এলাকার এক স্থানীয় ব্যবসায়ী আরতী বিশ্বাস জানান, “যদি এখানে একটি পাকাপাকি ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। তবে আমাদের খুব ভালো হয়। কারণ আমরা তো এই ঘাটের আশায় দোকান খুলে বসেছি।”

advertisement

তবে এই এলাকাটি যে বিধানসভা অঞ্চলের অন্তর্গত সেই কোচবিহার দক্ষিন বিধানসভার বিধায়ক নিখিল রঞ্জন দের বক্তব্য, “দেখুন যেহেতু এই ফাসির ঘাটের সেতু দীর্ঘ দিনের এই এলাকার সাধারণ মানুষের দাবী। সেহেতু আমি বিধানসভাতে এই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলাম। তবে আমি এখনও পর্যন্ত এর কোন সদুত্তর পাইনি।”

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুজো শেষ হতেই ঝাঁকে ঝাঁকে পদ্মার ইলিশ! জলের দরে টাটকা মাছ না খেলেই নয়
আরও দেখুন

সার্থক পন্ডিত

বাংলা খবর/ খবর/কোচবিহার/
কোচবিহারের তোর্ষা নদীর রানি বাগান ফেরি ঘাটে নদী পারাপারের স্থায়ী ব্যবস্থা হলনা আজও
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল