কোচবিহার পাল পাড়ার প্রতিমা শিল্পী বাদল চন্দ্র পাল বলেন, \"মূর্তি তৈরির কাজ সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। তবে বৃষ্টি থাকার কারণে মূর্তির মাটি শুকাচ্ছে না। তাই রং করতে গেলে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তবে রাত পোহালেই তো গনেশ পুজো। তাই কোন উপায় না থাকার কারণে গ্যাস হিটারের মাধ্যমে ঠাকুরের মূর্তি শুকানোর কাজ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন পুজো কমিটির মানুষেরা তাদের বায়না করা প্রতিমা দেখে গিয়েছেন। তাই চাপ বাড়ছে কাজ করতে গিয়ে।\" তবে বিগত দুবছর এতটা জাঁকজমকপূর্ণ ছিল না কোচবিহারে গণেশ পুজো।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বন্ধ প্লাস্টিকের ব্যবহার, কাগজের ঠোঙা বানিয়ে স্বনির্ভর হওয়ার স্বপ্ন!
এবছর অনেকটাই জাঁকজমক এর সাথে বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে গণেশ পুজো করা হচ্ছে। তাই এবার মূর্তি বানানোর সংখ্যাও অনেকটাই বেশি কোচবিহার পাল পাড়ায়। তবে চলতে থাকা এই বৃষ্টি যদি না থামে তবে পুজোর আয়োজকদের কিছুটা হলেও হতাশ হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। তাই একপ্রকার চাপ উত্তেজনা কাজ করছে কোচবিহারবাসির মধ্যে।
আরও পড়ুনঃ অদ্ভুত! গ্রামের নাম জড়িয়ে রয়েছে সে গ্রামের মানুষের জীবিকার সঙ্গে
আরেক প্রতিমা শিল্পী রমেশ চন্দ্র পাল জানান, \"এই বৃষ্টির মধ্যে প্রতিমার কাজ করা প্রচন্ড অসুবিধার। মূর্তির মাটি শুকাতে চায় না। ঠিকমতো রঙ লাগতে চায় না। এভাবে কাজ করতে গিয়ে প্রচুর সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। একটি কাজ করতে প্রায় অনেকটা সময় নষ্ট হয়। তাছাড়া এবছর মূর্তি গড়ার চাপও রয়েছে অনেকটা। তাই সব মিলিয়ে চিন্তার মধ্যে কাজ করতে হচ্ছে।\"
Sarthak Pandit