তবে এহেন অবস্থাতে সেই সমস্ত এখন খুঁজেই পাওয়া মুস্কিল। কারণ জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে অধিকাংশ পাথর। রাস্তায় পর্যাপ্ত আলো না থাকার কারণে এই রাস্তায় মাঝে মধ্যেই প্রচুর সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় স্থানীয়দের। বর্তমানে এই কষ্ট বুকে নিয়ে নিয়েই চলাফেরা করতে হচ্ছে এই গ্রামের সকল মানুষদের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, \"দীর্ঘ প্রায় এক বছরের ও বেশি সময় ধরেই আমাদের এই সমস্যা চলে আসছে। আর এই সমস্যা বুকে নিয়েই চলাফেরা করছি আমরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ঝড়-বৃষ্টিতে উপড়ে গিয়ে বিপজ্জনকভাবে হেলে বটগাছ, দুশ্চিন্তা স্থানীয় বাসিন্দাদের
বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া হওয়ার কারণে প্রশাসনিক ভাবে এই বিষয়ে আরোও বেশি নজর দেওয়া উচিত। তবে কিছুদিন আগে এখানে রাস্তা উঁচু করার কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু, কয়েকদিনের একটানা বৃষ্টিতে হয়তো ওই সমস্ত জিনিস ভেসেই গেছে।\"
আরও পড়ুনঃ স্থায়ী পরিকল্পনার অভাবে ধুঁকছে কোচবিহারের তেকোনিয়া ইকো-পার্ক
এলাকার পরিস্থিতি ক্ষতিয়ে দেখতে এসেছিলস্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত। তবে জল সম্পূর্ন নেমে না যাওয়া পর্যন্ত কোন কাজ করা সম্ভব নয়। তবে এই রাস্তাটি উচুঁ হয়ে গেলেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এখন এই নিয়েই আশায় বুক বাঁধছেন এলাকার স্থানীয় মানুষেরা।
Sarthak Pandit