ইতিমধ্যেই এই পুকুর ভরাটের কাজ ৯৫ শতাংশ হয়ে গিয়েছে বলে দাবি করেছেন তারা। এর পাশাপাশি এলাকার বাসিন্দাদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই পুকুরটি থাকার কারণে তাদের যা উপকার হয় তাতে এই পুকুরটি ভরাট করে দেওয়ায় তারা চরম অসুবিধার সম্মুখীন। কারণ এই এলাকায় অনেক ঘরের বাড়ি রয়েছে যেগুলি খড়ের ঘর।
আরও পড়ুনঃ স্কুল ঘর তৈরি হয়ে পড়ে ন'বছর, এখনও চালু হল না ক্লাস!
advertisement
কোন সময় আগুন লেগে যাওয়া অথবা অন্য কোন ধরনের দুর্ঘটনা ঘটলেই এই পুকুর থেকেই জল নেওয়া হত। এখন সেই পুকুর বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চরম অসুবিধার সম্মুখীন তারা। এছাড়াও এই পুকুরে স্থানীয়দের প্রয়োজনীয় অনেক কাজ হত একসময়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তারা দাবি তুলেছেন, পুকুরটিকে পুনরায় সংস্কার করে এলাকার বাসিন্দাদের হাতে তুলে দেওয়া হোক।
আরও পড়ুনঃ দাবা শিখতে চান! বীরভূমে এই সকল জায়গায় দেওয়া হচ্ছে প্রশিক্ষন
ঘটনা প্রসঙ্গে রামপুরহাট পৌরসভার চেয়ারম্যান সৌমেন ভকত জানিয়েছেন, পুকুরটি এই ভাবে রাতের অন্ধকারে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে সেই অভিযোগ আমরা পেয়েছি। অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি এবং এই ঘটনার পিছনে কারা রয়েছে তাদের খুঁজে বের করার জন্য আবেদন জানিয়েছি। রামপুরহাট শহর এলাকায় কোনও জায়গাতে এভাবে কুকুর বন্ধ করে দেওয়া বরদাস্ত করা হবে না বলেও জানান তিনি।
Madhab Das