জানা যায়, এই সাঁকো পার করলেই আয়ুষ হাসপাতাল। সাঁকোর পরিস্থিতি এতটাই বেহাল যে কোনও সময় তা ভেঙে পড়তে পারে। আয়ুষ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া যায় না রোগীদের।স্থানীয়দের মতে অসাবধানতার বশে অনেকেই এই সেতু থেকে পড়ে গিয়ে আহত হয়েছে।তাও হুঁশ ফেরেনি কারও।সেই সেতু আজও তৈরি হয়নি । যার ফলে যাতায়াতের পথের দুর্ভোগ শেষ হয়নি উত্তর কামসিং গ্রামের বাসিন্দাদের। আলিপুরদুয়ার জেলার এক নম্বর ব্লকের উত্তর কামসিং গ্রামে দির্ঘদিন ধরে চোপরো নদীর সেতু তৈরি না হওয়ায় ক্ষোভ জমেছে গ্রামবাসীদের মনে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সার্ভিস রিভলভার থেকে গুলি! আত্মঘাতী জেডিএ চেয়ারম্যানের দেহরক্ষী
পাঁকা সেতু না হওয়ার বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করতে হয় এক প্রকার বাধ্য হয়েই।বর্তমানে সেটিরও বেহাল দশা ।প্রতি বর্ষায় নদী ভরাট হয়ে ভেসে যায় বাঁশের সাঁকো।গ্রামবাসীদের সাথে বলে জানা যায় ,এর আগে দুর্ঘটনাও ঘটছে ওই সেতু দিয়ে যাতায়াত করবার সময়।তবুও ঝুঁকি নিয়েই যাতায়ত করছে গোটা গ্রামবাসী সহ ছাত্র-ছাত্রী সকলেই। দীর্ঘদিনের এই সেতুর সমস্যা মিটবে কি? এটাই এখন প্রশ্ন গ্রামবাসীদের।
আরও পড়ুনঃ ইউপিএসসিতে সফল! চা বলয়ের দিন মজুরের ছেলের অনন্য নজির
এদিকে গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান লতিকা রায় জানান,\"গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফে এরকম চৌত্রিশটি বাঁশের সাঁকো তৈরি করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। গ্রামবাসীদের পাকা সেতু ও পাকা রাস্তার দাবির বিষয়টি শোনা হয়েছে। এই বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে শীঘ্রই জানানো হবে।\"
Annanya Dey





