কালচিনি ব্লকে পতঙ্গবাহিত রোগের প্রভাব বেশি দেখা যায়। পরিস্থিতি যাতে বেসামাল না হয়ে যায় তার জন্য এই ইউনিট খোলার চিন্তাভাবনা জেলা প্রশাসনের। কালচিনি ব্লকেই প্রথম এই কাজ হচ্ছে। একজন মেডিকেল অফিসার থাকবেন এই ইউনিটে। যিনি পুরো ভবনটির পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন। এছাড়াও চার থেকে পাঁচজন চিকিৎসক থাকবেন।" কালচিনি ব্লক চা বলয় প্রবণ এলাকা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ করোনা পরবর্তীকালে হ্যামিল্টনগঞ্জের কালীপুজো নিয়ে বৈঠক
শ্রমিক মহল্লাগুলি ঘিঞ্জি হওয়ায় এলাকায় ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়ার প্রাদুর্ভাব বেশি লক্ষ্য করা যায়। বর্তমান সময়েও ডেঙ্গি নিয়ে সচেতনতা অভিযান চলছে ব্লকের বিভিন্ন স্থানে। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের মতে এই ইউনিটটি চালু হয়ে গেলে ডেঙ্গি রোগীদের চাপ কমে যাবে। হাসপাতালে অন্যান্য রোগীদের সঠিক পরিষেবা দেওয়া যাবে। কালচিনি ব্লকে ২০২২ সালে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা চল্লিশের ওপর। যদিও প্রায় সকলে সুস্থ রয়েছেন বলে দাবি ব্লক স্বাস্থ্য দফতরের।
আরও পড়ুনঃ দীপাবলির আগে বেআইনি মদ উদ্ধার আলিপুরদুয়ারে!
কালচিনির বিডিও সচেতনতা অভিযান চালাচ্ছেন প্রতিটি সাপ্তাহিক হাটে গিয়ে। জ্বরের উপসর্গ দীর্ঘদিন থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি শ্রমিক মহল্লায় গিয়ে ব্লক প্রশাসনের উদ্যোগে রক্ত পরীক্ষা করা হচ্ছে। ডেঙ্গি রোগীদের খুঁজে বের করা হচ্ছে। এই পাবলিক হেলথ ইউনিট শুরু হলে আলাদাভাবে খুব সহজেই পরীক্ষা করা যাবে রোগ।
Annanya Dey