কেন্দ্রটিকে উদ্দেশ্য করে বসানো জলের নলকূপেরও একই অবস্থা, সেটিও জলদান থেকে অবসর নিয়েছে তৈরি হওয়ার কিছুদিন পরেই। তাই বাচ্চাদের খাবার তৈরি থেকে পানীয় জলের ব্যবস্থা সবটাই করতে হয় গ্রামের বাসিন্দাদের বাড়ি থেকে জল এনে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও মেলেনি সুরাহা। শিশুদের অভিভাবকদের অভিযোগ প্রায় দশ মাস ধরে বন্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জলস্বপ্ন প্রকল্পের মাধ্যমে বক্সা পাহাড়ের ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে পানীয় জল
কোন জল এনে রান্নার কাজ করা হচ্ছে তা তারা জানেন না। শিশুদের এই আইসিডিএস সেন্টারে নিয়ে আসতে ভয় পান তারা। নিজেদের সমস্যার কথা ক্ষোভের সুরে বলেছেন সহায়িকারা।কারণ শিক্ষিকারা সবদিন না এলেও তাদের শিশুদের খাবার দিতে হয়।শিশুদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে চিন্তিত তারা।কারণ সবসময় রান্না করার সময় খেয়াল রাখা সম্ভব হয় না।
আরও পড়ুনঃ বেতনবৃদ্ধির দাবি জানালেন জলদাপাড়ার জঙ্গল সাফারির গাইডরা
কোনও একদিন কোনও শিশু রান্না খেয়ে অসুস্থ হয়ে গেলে অভিভাবকদের কাছে জবাবদিহি করতে হবে। অবশ্য পানীয় জল না থাকার বিষয়টি জিজ্ঞেস করতেই এড়িয়ে গেলেন সুপারভাইজার সবিতা রায়। এখন দেখার কবে মেলে শিশুদের জলের সমস্যার সমাধান।
Annanya Dey