Alipurduar News: চিন্তা বাড়িয়ে তুলেছে ধারসি নদী, ভাঙন আতঙ্কে এলাকা ছাড়ছেন বাসিন্দারা

Last Updated:

ধারসি নদীর ভাঙ্গনের আতঙ্ক চেপে বসেছে এলাকাবাসীদের মনে

+
ধারসি

ধারসি নদী

আলিপুরদুয়ার: ধারসি নদীর ভাঙ্গনের আতঙ্ক চেপে বসেছে এলাকাবাসীদের মনে।বর্ষার আগেই তারা সরে যাচ্ছেন নদী সংলগ্ন এলাকা থেকে। এই নদী ভাঙ্গন এলাকার বড় সমস্যা বছরের পর বছর ধরে।
শামুকতলা বস্তি এলাকার পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে ধারসি নদী। যা এলাকার জলের অন্যতম উৎস। কিন্তু নদী ভাঙ্গন শুরু হলে আতঙ্ক গ্রাস করে এলাকাবাসীদের।আতঙ্কিত বাসিন্দাদের অনেকেই ইতিমধ্যে এলাকা ছাড়তে শুরু করেছে। ‌বর্ষার আগে নদীতে বাঁধ তৈরি না হলে শামুকতলা বস্তি এলাকার আরও পরিবারের সদস্যরা এই স্থান ত্যাগ করবেন বলে জানা গিয়েছে।‌
advertisement
advertisement
এলাকার বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ সেচ দফতরের এবং প্রশাসনিক কর্তাদের বিরুদ্ধে। বেশ কয়েকবার বিষয়টি লিখিতভাবে দফতরের কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে, কিন্তু কোন কাজ হয়নি। এলাকার বাসিন্দারা চাইছেন নদীর ভাঙ্গন রোধ করার জন্য জরুরী ভিত্তিতে একটি পাথরের বাঁধ তৈরি করা হোক। নুর হুসেন আলি নামের এলাকার এক বাসিন্দা জানান, “মাটির বাঁধের একাংশ চলে গিয়েছে নদী গর্ভে। বর্ষাকালে এবার হয়ত বেশ কিছু পরিবারকে ভিটে মাটি হারিয়ে এলাকা ছাড়তে হবে। নতুন করে আমরা কোথায় গিয়ে থাকব, জানি না।” ‌
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে নদীর পাড়ে বালির বস্তা, বাঁশ দিয়ে বাঁধ তৈরির চেষ্টা শুরু করেছে স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যা রজনী বালা জানিয়েছেন, “এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে আমিও হাত লাগিয়ে বাঁধ তৈরির কাজ করছি। আমরা ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছি।” এলাকার ২০টি পরিবারের এই বর্ষার আগে পরিস্থিতি কি হয়, এই নিয়ে চাপা উত্তেজনা দেখা যাচ্ছে এলাকায়।
advertisement
Annanya Dey
view comments
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Alipurduar News: চিন্তা বাড়িয়ে তুলেছে ধারসি নদী, ভাঙন আতঙ্কে এলাকা ছাড়ছেন বাসিন্দারা
Next Article
advertisement
Purba Bardhaman News: আউশগ্রামে বিলুপ্ত প্রায় ধুসর নেকড়ে ধরা পড়ল ট্র্যাপ ক্যামেরায়, শুরু বৃহৎ সমীক্ষা!
আউশগ্রামে বিলুপ্ত প্রায় ধুসর নেকড়ে ধরা পড়ল ট্র্যাপ ক্যামেরায়, শুরু বৃহৎ সমীক্ষা!
  • ভারতীয় ধূসর নেকড়ে বিলুপ্তির পথে এগোলেও গত কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন জায়গায় তার দেখা মিলেছে। দিল্লিতে দেখা পাওয়ার পর এবার পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জুড়ে নেকড়ের স্থায়ী বাসস্থান তৈরি হচ্ছে বলে নিশ্চিত হয়েছে বন দফতর। দুর্গাপুরের পরে আউশগ্রাম জঙ্গলেও লাগানো হয়েছে ট্র্যাপ ক্যামেরা, যাতে নেকড়ের গতিবিধি, সংখ্যা ও আচরণ নিরীক্ষণ করা যায়।

VIEW MORE
advertisement
advertisement