East Bardhaman News: হাতে সময় খুব কম, মাত্র ৩ ঘণ্টায় ঘুরে দেখুন পূর্ব বর্ধমানের তিন সতীপীঠ,কীভাবে যাবেন জানুন

Last Updated:
East Bardhaman News: এই তিন সতীপীঠ জেলার মানুষের বিশ্বাস ও পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। মাত্র তিন ঘণ্টার মধ্যেই আরাম করে ঘুরে দেখা যায় এই তিনটি পীঠ।
1/5
পূর্ব বর্ধমানের আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের অন্যতম আকর্ষণ একান্ন সতীপীঠের অন্তর্ভুক্ত তিনটি পবিত্র স্থান উজানী, ক্ষীরগ্রাম ও অট্টহাস। ধর্মীয় ইতিহাস, কল্পকথা ও প্রকৃতির সৌন্দর্য মিলিয়ে এই তিন সতীপীঠ জেলার মানুষের বিশ্বাস ও পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। মাত্র তিন ঘণ্টার মধ্যেই আরাম করে ঘুরে দেখা যায় এই তিনটি পীঠ।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
পূর্ব বর্ধমানের আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের অন্যতম আকর্ষণ একান্ন সতীপীঠের অন্তর্ভুক্ত তিনটি পবিত্র স্থান উজানী, ক্ষীরগ্রাম ও অট্টহাস। ধর্মীয় ইতিহাস, কল্পকথা ও প্রকৃতির সৌন্দর্য মিলিয়ে এই তিন সতীপীঠ জেলার মানুষের বিশ্বাস ও পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। মাত্র তিন ঘণ্টার মধ্যেই আরাম করে ঘুরে দেখা যায় এই তিনটি পীঠ।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
2/5
মঙ্গলকোটের কোগ্রামে অবস্থিত উজানী সতীপীঠ ভ্রমণের প্রথম গন্তব্য। জনশ্রুতি অনুযায়ী, এখানে পতিত হয়েছিল সতীর বাম হাতের কনুই। সেই থেকেই প্রতিষ্ঠিত মা মঙ্গলচণ্ডীর পীঠ, যেখানে দেবীর রূপ দশভূজা দুর্গা। প্রতিদিন অসংখ্য ভক্ত ও দর্শনার্থী আসেন পুজো ও দর্শনের জন্য। শান্ত, স্নিগ্ধ পরিবেশ মনকে ভরে দেয়।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
মঙ্গলকোটের কোগ্রামে অবস্থিত উজানী সতীপীঠ ভ্রমণের প্রথম গন্তব্য। জনশ্রুতি অনুযায়ী, এখানে পতিত হয়েছিল সতীর বাম হাতের কনুই। সেই থেকেই প্রতিষ্ঠিত মা মঙ্গলচণ্ডীর পীঠ, যেখানে দেবীর রূপ দশভূজা দুর্গা। প্রতিদিন অসংখ্য ভক্ত ও দর্শনার্থী আসেন পুজো ও দর্শনের জন্য। শান্ত, স্নিগ্ধ পরিবেশ মনকে ভরে দেয়।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
3/5
দ্বিতীয় পীঠ ক্ষীরগ্রাম সতীপীঠ, যেখানে কথিত রয়েছে যে সতীর ডান পায়ের বুড়ো আঙুল পতিত হয়েছিল। এখানকার দেবী যোগাদ্যা দশভূজা প্রস্তরমূর্তি রূপে পূজিতা হন। বিস্তৃত মন্দির প্রাঙ্গণ, ভোগ প্রসাদের ব্যবস্থাপনা ও রাত্রী যাপনের সুযোগ সব মিলিয়ে এটি অন্যতম জনপ্রিয় আধ্যাত্মিক স্থান।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
দ্বিতীয় পীঠ ক্ষীরগ্রাম সতীপীঠ, যেখানে কথিত রয়েছে যে সতীর ডান পায়ের বুড়ো আঙুল পতিত হয়েছিল। এখানকার দেবী যোগাদ্যা দশভূজা প্রস্তরমূর্তি রূপে পূজিতা হন। বিস্তৃত মন্দির প্রাঙ্গণ, ভোগ প্রসাদের ব্যবস্থাপনা ও রাত্রী যাপনের সুযোগ সব মিলিয়ে এটি অন্যতম জনপ্রিয় আধ্যাত্মিক স্থান।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
4/5
শেষ গন্তব্য অট্টহাস সতীপীঠ, যেখানে পৌরাণিক মতে সতীর ঠোঁট পতিত হয়েছিল। ঈশানী নদীর বাঁকে জঙ্গল ঘেরা এই মন্দিরে দেবী মহিষমর্দিনী রূপে পূজিতা হন। প্রকৃতি ও শান্তির সম্মিলন এই স্থানের আকর্ষণকে আরও বাড়িয়ে তোলে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
শেষ গন্তব্য অট্টহাস সতীপীঠ, যেখানে পৌরাণিক মতে সতীর ঠোঁট পতিত হয়েছিল। ঈশানী নদীর বাঁকে জঙ্গল ঘেরা এই মন্দিরে দেবী মহিষমর্দিনী রূপে পূজিতা হন। প্রকৃতি ও শান্তির সম্মিলন এই স্থানের আকর্ষণকে আরও বাড়িয়ে তোলে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
5/5
তিনটি সতীপীঠ একে অপরের কাছাকাছি হওয়ায় মাত্র তিন ঘণ্টায় সহজেই ঘুরে দেখা সম্ভব। অল্প সময়ে ইতিহাস, ভক্তি, প্রকৃতি ও আধ্যাত্মিকতার এক অসাধারণ মিলিত অভিজ্ঞতা পেয়ে যাবেন যাত্রীরা।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
তিনটি সতীপীঠ একে অপরের কাছাকাছি হওয়ায় মাত্র তিন ঘণ্টায় সহজেই ঘুরে দেখা সম্ভব। অল্প সময়ে ইতিহাস, ভক্তি, প্রকৃতি ও আধ্যাত্মিকতার এক অসাধারণ মিলিত অভিজ্ঞতা পেয়ে যাবেন যাত্রীরা।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
advertisement
advertisement