Alipurduar News: সাংঘাতিক জ্বালাতন! ভুট্টা গাছে ফল ধরতেই তাক বুঝে হাতির হানা, মাথায় হাত চাষিদের

Last Updated:

ভুট্টা গাছে ফল ধরতেই সদলবলে হানা দিচ্ছে হাতির দল

+
হাতি

হাতি

আলিপুরদুয়ার: দুটি ফসল চাষ শুরু করেছিলেন কৃষকরা। তার মধ্যে ভুট্টা গাছে ফল হয়েছে। সেগুলি বাজারে বিক্রি করার কাজ শুরু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে কৃষকদের পক্ষ থেকে। কিন্তু ধীরে ধীরে সব ফসল শেষ হচ্ছে কৃষকদের। কারণ বুনো হাতির অত্যাচার। ঘটনাটি মাদারিহাট ও সংলগ্ন এলাকার।
রোজ বিকেল হলে তোর্ষা নদীতে জল খেতে আসে হাতির দল। সন্ধ্যা পর্যন্ত নদীর পাড়েই ঘুরতে দেখা যায় হাতির দলটিকে। এরপর রাত হলেই জঙ্গল পেরিয়ে ক্ষেতে ঢুকে পরে হাতিগুলি। রাতভর চলে তান্ডব। হাতি হানা দিয়ে ক্ষতি করছে এলাকার কৃষকদের ভুট্টা ক্ষেত ও ধান ক্ষেত। স্বাভাবিকভাবে মাথায় হাত কৃষকদের।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
advertisement
advertisement
আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাট ব্লকের পশ্চিম মাদারিহাট এলাকায় হানা দেয় রোজ একপাল হাতি। হাতির হানায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এলাকার কারো চার বিঘা ভুট্টা ক্ষেত। আবার কারো দুই বিঘা ধান ক্ষেত। ক্ষতিগ্রস্থদের মধ্যে এরাজুল মিয়া জানান, “যখন ভাবি হাতির অত্যাচার কমেছে, তখনই নতুন করে শুরু হয় হাতির উপদ্রব। জলদাপাড়া জঙ্গল থেকে ১৫ থেকে ২০টি  হাতির একটি দল ভুট্টা খেতে হানা দেয় রোজ। আমরা কিছুই করতে পারিনা।”
advertisement
জানা গিয়েছে, হাতির হানায় এলাকার ১৪ জন কৃষকের বিঘার পর বিঘা ভুট্টা ক্ষেত নষ্ট হচ্ছে। এ বিষয়ে জলদাপাড়া বন বিভাগের কর্মীদের জানিয়ে কোন লাভ হয় না। এলাকায় দেখা মেলে না র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স-এর। কৃষকদের অভিযোগ বনকর্মীরা সময়মত আসলে এত ক্ষতি হয়না। এই বিষয়ে জলদাপাড়া বন বিভাগের আধিকারিকরা মুখ খুলতে না চাইলেও জানা যায়, জলদাপাড়ার মত বড় জঙ্গলের এলাকায় বনকর্মীদের টহল রোজ চলে। হাতির সংখ্যা বেড়েছে এলাকায়। যার ফলে এই হাতিগুলির গতি প্রকৃতি বুঝতে গিয়ে সমস্যা বাড়ছে বন বিভাগের অন্দরে।
advertisement
Annanya Dey
view comments
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Alipurduar News: সাংঘাতিক জ্বালাতন! ভুট্টা গাছে ফল ধরতেই তাক বুঝে হাতির হানা, মাথায় হাত চাষিদের
Next Article
advertisement
Purba Bardhaman News: আউশগ্রামে বিলুপ্ত প্রায় ধুসর নেকড়ে ধরা পড়ল ট্র্যাপ ক্যামেরায়, শুরু বৃহৎ সমীক্ষা!
আউশগ্রামে বিলুপ্ত প্রায় ধুসর নেকড়ে ধরা পড়ল ট্র্যাপ ক্যামেরায়, শুরু বৃহৎ সমীক্ষা!
  • ভারতীয় ধূসর নেকড়ে বিলুপ্তির পথে এগোলেও গত কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন জায়গায় তার দেখা মিলেছে। দিল্লিতে দেখা পাওয়ার পর এবার পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জুড়ে নেকড়ের স্থায়ী বাসস্থান তৈরি হচ্ছে বলে নিশ্চিত হয়েছে বন দফতর। দুর্গাপুরের পরে আউশগ্রাম জঙ্গলেও লাগানো হয়েছে ট্র্যাপ ক্যামেরা, যাতে নেকড়ের গতিবিধি, সংখ্যা ও আচরণ নিরীক্ষণ করা যায়।

VIEW MORE
advertisement
advertisement