তবে বর্তমানে সরকারের তরফে পলিব্যাগ সম্পূর্ন নিষিদ্ধ করায় বেড়েছে ঠোঙার ব্যবহার, ফলে বেড়েছে চাহিদা, তার ফলে কাগজের ঠোঙার দামও বেড়েছে অনেকটাই। সরকারি ভাবে পলিথিন নিষিদ্ধ হওয়ায় আবার চাহিদা বেড়েছে কাগজের তৈরি ঠোঙ্গার। দিনরাত এক করে ঠোঙা তৈরি করে এখন সংসারে সুখের মুখ দেখছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালের খড়ার, ঘাটাল, চন্দ্রকোনার ঠোঙ্গা কারিগরেরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মাওবাদী নামে হুমকি দিয়ে টাকা তোলার অভিযোগ
ঠোঙা কারিগরেরা জানান, ঠোঙার ব্যবহার হওয়ায় একদিকে যেমন নিষিদ্ধ পলিব্যাগ ব্যবহার কমছে, যা পরিবেশের জন্য ভাল, অন্যদিকে এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মানুষেদের অর্থনৈতিক পরিকাঠামো মজবুত হবে। এতদিন বিভিন্ন সামগ্রী কেনাবেচার ক্ষেত্রে যথেচ্ছ ভাবে ব্যবহার হত পলিথিন ব্যাগ।
আরও পড়ুনঃ ICSE-তে সারা রাজ্যে তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে মেদিনীপুরের অদ্রিজা ও ঈশিতা
অন্যদিকে একই ভাবে ব্যবহার হত থার্মোকলের তৈরী থালা, বাটি এবং অন্যান্য সামগ্রী। তবে প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপের জন্য পলিথিন ব্যাগ ও থার্মোকল ব্যবহার অনেকটাই কমে গেছে, তার বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে কাগজের ব্যাগ বা ঠোঙা। ফলে এখন ঠোঙার বিক্রয় মূল্যও অনেকটাই বেড়েছে।
Partha Mukherjee