ষাট বছর বয়স হলেই সরকারি ও বহু বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মরতদের অবসর নিতে হয়। এরপর তাঁদের সময় কাটে বিভিন্ন কাজে কিংবা বাড়িতে। তাদের থেকেই আমরা জানলাম কীভাবে হত আজ থেকে প্রায় বছর ত্রিশ আগের নির্বাচন।
প্রসঙ্গত বর্তমানে নির্বাচন মানেই যেন হিংসা-হানাহানি স্বাভাবিক বিষয়ে হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাজনীতি করতে গিয়েও বহু মানুষকে বিপদের সম্মুখীন হতে হয়। এই ধরনের বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনা দেখে বর্তমান যুব প্রজন্মের বহু মানুষ ভোট দান থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। কেউ ভয়বশত আবার কেউ বিভিন্ন কারণে ভোটদানে আগ্রহ দেখান না। স্বাভাবিকভাবেই সামাজিকতার উন্নতি এবং নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ ও ভোট দান প্রক্রিয়ার আবেদন জানিয়েছেন বয়স্করা।
advertisement
আরও পড়ুন: পাঁশকুড়ার বুকে মায়ার ইন্দ্রজাল দেখতে ছুটে ছুটে আসছে সবাই
শুধু তাই নয় বিভিন্ন চাকরি ক্ষেত্র থেকে অবসর নেওয়ার পর বয়স্ক ব্যক্তিদের মানসিক অবস্থার নানান সমস্যা দেখা যায়। তাই তাঁদের দাবি, অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তাঁদের যোগ্যতার নিরিখে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নানান কাজ দেওয়া সম্ভব হলে, তাঁরা সমাজ সচেতনতামূলক এবং সামাজিক নানান কাজ করতে পারবেন।এছাড়াও সামাজিকতার উন্নতি, বর্তমান প্রজন্মের স্বাস্থ্য, পড়াশোনা এবং কর্মসংস্থানের দাবি জানিয়েছেন বয়স্করা। এখন তাঁদের দাবি দাওয়া কতটা পূরণ হবে তা সময়ই বলবে।
রঞ্জন চন্দ