মহালয়ার সকাল থেকে দিকে দিকে দেবীর আগমনী বার্তা। প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে চূড়ান্ত প্রস্তুতি। শিল্পীর তুলির টানে মৃন্ময়ী হয়ে উঠছেন চিন্ময়ী।
মহালয়ার এই শুভলগ্নে বিদ্যাসাগর বালিকা ভবন হোমের আবাসিকদের সঙ্গে আনন্দে মাতলেন জেলাশাসক খুরশেদ আলী কাদরী। আবাসিকদের হাতে নতুন জামা কাপড় তুলে দিলেন তিনি।
শুধু তাই নয়, আবাসিক শিশুদের উৎসাহিত করলেন সৃজনশীলতায়। আবাসিকদের কন্ঠে শুনলেন আগমনী গান। নিজেও গান গেয়ে শোনালেন শিশুদের। এর পাশাপাশি এদিন সংগীতে কৃতি আবাসিকদের হাতে শংসাপত্রও তুলে দেন তিনি।
advertisement
বাবা-মা হারা ছেলেমেয়েরা পিছিয়ে নেই কোন অংশে। পিছিয়ে নেই সৃজনশীল ভাবনায়। অন্যান্য ছেলেমেয়েদের মত সমাজের মূলস্রোতে তারাও এগিয়ে চলেছে। তবে জেলার শাসক হিসেবে নয়, শিশুদের সঙ্গে আনন্দে মাতলেন জেলাশাসক খুরশেদ আলি কাদরি। কখনও ছোট্ট ছোট্ট শিশুদের কোলে তুলে নিলেন তিনি। কখনওবা গান গেয়ে শোনালেন তাদের। মাতৃপক্ষের সূচনায়, আবাসিকদের বন্ধু হয়ে উঠলেন জেলাশাসক।
আরও পড়ুন, জলবায়ু পরিবর্তনে উদ্বেগ, পরের জুলাইয়ে উইন্টার অলিম্পিকসের আয়োজনকারী নির্বাচন?
আরও পড়ুন, স্টেশনেই মিলবে খাসি থেকে চিংড়ি… পুজোর কদিন মুরগি-মটনে জমে যাবে ট্রেন সফর
বিদ্যাসাগর বালিকা ভবন হোমে এদিন জেলাশাসক সহ উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক, সমাজ কল্যাণ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক, জেলা শিশু সুরক্ষা আধিকারিক এবং অন্যান্যরা। পুজোর আগে নতুন জামা কাপড় পেয়ে শিশুরা খুব খুশি।
রঞ্জন চন্দ