TRENDING:

Paschim Bardhaman: জন্মাষ্টমীতে গোপালপুরের গোপাল ঠাকুরের রাতভর পুজো পাঠ

Last Updated:

জন্মাষ্টমী উপলক্ষে রাতভর বিশেষ পূজা পাঠ হল গোপালপুরের গোপাল ঠাকুরের। পঞ্চ ব্যঞ্জন সাজিয়ে ভোগ নিবেদন থেকে শুরু করে নতুন বস্ত্র পরিধান করানো, ভোগ বিতরণ - সবমিলিয়ে মহা ধুমধামে পুজো হল গোপালপুরের চট্টোপাধ্যায় পরিবারের রাধা কৃষ্ণের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#পশ্চিম বর্ধমান : জন্মাষ্টমী উপলক্ষে রাতভর বিশেষ পূজা পাঠ হল গোপালপুরের গোপাল ঠাকুরের। পঞ্চ ব্যঞ্জন সাজিয়ে ভোগ নিবেদন থেকে শুরু করে নতুন বস্ত্র পরিধান করানো, ভোগ বিতরণ - সবমিলিয়ে মহা ধুমধামে পুজো হল গোপালপুরের চট্টোপাধ্যায় পরিবারের রাধা কৃষ্ণের। জন্মাষ্টমী উপলক্ষে সেজে উঠেছিল মন্দির। সেজে উঠেছিলেন রাধা কৃষ্ণের মূর্তি। আর মন্দিরে ভিড় জমিয়েছিলেন গ্রামের মানুষজন। প্রায় ৪০০ বছরের প্রাচীন কাঁকসার গোপালপুরে গোপাল মন্দির। মহা ধুমধামে জন্মাষ্টমীর পুজোর আয়োজন করা হয় এই মন্দিরে প্রতি বছর।
advertisement

কাঁকসার গোপালপুর গ্রামে চট্টোপাধ্যায় পরিবারের চারশো বছরের পুরানো গোপাল মন্দির। সেই মন্দিরে রয়েছে রাধা কৃষ্ণের কষ্টি পাথরের মুর্তি । জানা গিয়েছে, বৃন্দাবন থেকে আনা হয়েছিল রাধা কৃষ্ণের সেই মুর্তি। সুদূর বৃন্দাবন থেকে গোটা রাস্তা পায়ে হেঁটেই তাকে আনা হয়েছিলো কাঁকসার গোপালপুর গ্রামে। স্থানীয়রা বলেন, ৪০০ বছর আগে এই রাধা কৃষ্ণের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন নিমাইচাঁদ চট্টোপাধ্যায়। নিত্যপুজো হয় ধুমধাম করেই।

advertisement

আরও পড়ুনঃ টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন দুর্গাপুরের তেতুলতলা কলোনি

তবে জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে সকাল ৬ টার থেকেই স্নানপর্ব এবং নতুন বস্ত্র ধারণের পরেই শুরু হয়ে যায় পুজো। সকাল থেকেই ভক্তরা মন্দিরে ভিড় জমান পুজো দিতে। গোপালপুর ছাড়াও আশেপাশের ২০টি গ্রামে গোপাল নামেই প্রসিদ্ধ রাধা কৃষ্ণের কষ্টিপাথরের মূর্তি। জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে প্রতি বছর বহু মানুষ মন্দিরে পুজো দিতে আসেন এবং তারা তাদের মনস্কামনা পূরণ করার আবেদন জানান গোপালের কাছে।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল দম্পতির! বিক্ষোভ জামুরিয়ায়

চট্টোপাধ্যায় পরিবারের সদস্য শান্তনু চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, মূল পুজো শুরু হয় সন্ধ্যা ৮টার পরে। তখন কয়েকশো ভক্ত আসেন পুজো দিতে এবং প্রসাদ গ্রহণ করেন পুজো চলে রাত বারোটা পর্যন্ত। চলে নাম সংকির্তন। গৌরচন্দ্রিকা হয় সন্ধ্যা থেকেই। চট্টোপাধ্যায় পরিবারের অন্যতম সদস্য তথা সেবায় শান্তনু বাবুকে প্রশ্ন করা হয় গোপালের নামেই কি গোপালপুর নামকরণ হয়েছে? উত্তরে চট্টোপাধ্যায় পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, গোপালের নাম অনুসারে গ্রামের নাম গোপালপুর রাখা হয়েছিল।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শেষ সুবর্ণ সুযোগ! হাতছাড়া হলে কেঁদে কুল পাবেন না...
আরও দেখুন

Nayan Ghosh

বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম বর্ধমান/
Paschim Bardhaman: জন্মাষ্টমীতে গোপালপুরের গোপাল ঠাকুরের রাতভর পুজো পাঠ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল