এদিন, দুর্গাপুরের বিভিন্ন মণ্ডপ ঘুরে দেখেছেন পুলিশ কমিশনার। মণ্ডপগুলিতে দর্শনার্থীদের আসা, যাওয়ার ব্যবস্থা ঠিকমত করা হয়েছে কিনা, সে দিকে বিশেষভাবে নজর দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মণ্ডপের অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থার দিকে পুজো কর্তারা কতটা নজর দিয়েছেন, সে বিষয়টিও খতিয়ে দেখেছেন কমিশনার। তাছাড়াও খতিয়ে দেখেছেন মণ্ডপের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে সিসিটিভি ব্যবহার করা হয়েছে কিনা।
advertisement
আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় দুর্গোৎসব, আজই জেনে নিন মহাষ্টমীর পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র
তাছাড়াও নজর দেওয়া হয়েছে শহরের যান চলাচলের দিকে। যাতে করে পুজোর সময় যানজট না হয়, সেজন্য কমিশনারেটের ট্রাফিক বিভাগের কর্তারা বিশেষভাবে পরিকল্পনা নিয়েছেন। মণ্ডপগুলিতে যাওয়া আসার পথে যাতে দর্শনার্থীদের অসুবিধা না হয়, সে দিকেও নজর দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি নজর দেওয়া হবে রাস্তাঘাটে চলাচল করা গাড়িগুলির দিকে। গত বছর আসানসোলে যেভাবে যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে পুলিশকে লাঠিচার্জ করতে হয়েছিল, এ বছর যাতে সেরকম পরিস্থিতি না হয়, তাই বিশেষভাবে সতর্ক রয়েছে ট্রাফিক বিভাগ।
আরও পড়ুন: সব জেলায় একটা! কিন্তু এবার পশ্চিম বর্ধমানে হবে ২টো পুজো কার্নিভাল
মহালয়া হয়ে যাওয়া মানেই, বাঙালির কাছে উমা ঘরের দরজায় কড়া নাড়ছেন। এমন অবস্থায় প্রতিটি বাঙালি যেমনভাবে পুজোর শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তেমনভাবেই চরম প্রস্তুতি রয়েছে পুজো কর্তাদের মধ্যে। পুজো নির্বিঘ্নে পরিচালনা করতে পুলিশকর্মীদের মধ্যেও রয়েছে ব্যস্ততা। সবমিলিয়ে এ বছরের পুজো উপলক্ষে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সবাই।
নয়ন ঘোষ