এই নতুন খোলামুখ কয়লা খনির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে পাণ্ডবেশ্বর এর বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ছাড়াও ইসিএল - এর কর্তারা হাজির হয়েছিলেন। সংস্থা সূত্রে খবর, নতুন এই খোলা মুখ কয়লা খনিতে স্থানীয় প্রায় ৫০০ জনের কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে। পাশাপাশি আরও অনেক কর্মসংস্থান হওয়ার আশা রয়েছে এই জায়গায়। অন্যদিকে নতুন এই কয়লা খনিটির জন্য ইসিএলের হাতেও প্রচুর পরিমাণ কয়লা আসবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ফের উৎসবের প্রস্তুতি জেলায়, আসানসোলে অপেক্ষা শ্যামা বন্দনার
জানা গিয়েছে, প্রায় ১৬৬ লক্ষ কিউবিক মিটার মাটি কেটে এই জায়গা থেকে কয়লা উত্তোলন করা হবে আগামী দু'বছর। যার ফলে ইসিএল - এর হাতে কয়লার যোগান বাড়বে অনেকটাই। ইউনাইটেড কোল কেরিয়ার নামক সংস্থাটির উদ্যোগে এই খোলামুখ খনিটি পরিচালিত হবে। এই খোলা মুখ খনির কাজ করার সময়সীমা দু'বছর। এই প্রজেক্টটির আনুমানিক ব্যয় একশো কোটি টাকা। সংস্থার আধিকারিক জয়প্রকাশ গুপ্তা বলেন, এই কর্মযজ্ঞের ফলে সাধারণত এই এলাকার প্রচুর বেকার যুবকরা কাজে নিযুক্ত হতে পারবেন। এই খনির ফলে সোনপুর বাজারি খনি এলাকা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে নতুন করে তৈরি হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ মৃৎশিল্পীদের এবার খুশি আর বিষাদের দুর্গাপুজো
পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী এই প্রসঙ্গে বলেছেন ,স্থানীয় পাণ্ডবেশ্বর সহ শিল্পাঞ্চল এলাকায় আর্থ-সামাজিক উন্নতিতে এই বেসরকারি খনিগুলির ভূমিকা যথেষ্ট রয়েছে। সেই খনিগুলিতে কাজ চালুর ফলে এলাকার প্রায় ৫০০ যুবকরা কাজে নিযুক্ত হতে পারবেন।তাছাড়াও সেখানে স্থানীয় প্রচুর মানুষ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে উপকৃত হবেন।
Nayan Ghosh