তাই পরীক্ষামূলকভাবে এখন কালিয়াগঞ্জের মাটিতে পাঞ্জিপাড়ার হলুদ চাষ করে চলছেন কৃষক যুগল চন্দ্র সরকার। যুগল বাবু জানান গত বছর তার জমিতে তিনি এই হলুদ চায় শুরু করেছিলেন। তাতে ফলন ভালো লাভ হয়। গত বছরের মত এ বছরও কালিয়াগঞ্জের কৃষক যুগল চন্দ্র সরকার তার এক বিঘে জমিতে হলুদ চাষ শুরু করেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন ঃ রায়গঞ্জের এক্সপো মেলায় এবার মূল আকর্ষণ রেঞ্জার রাইড! তুমুল ভিড়
যুগল বাবু জানান গত দু’বছর আগে তিনি পাঞ্জিপাড়া থেকে এই হলুদের চারা এনেছিলেন। অন্যান্য হলুদের তুলনায় এই পাঞ্জিপাড়ার হলুদের রং ভাল তেমনি এই হলুদ চাষে পরিশ্রমও কম। তাই স্থানীয় হলুদ ছেড়ে তিনি লাভজনক পাঞ্জিপাড়ার হলুদ চাষ করে চলছেন গত দু’বছর ধরে।
যুগল সরকার জানান তিনি জৈষ্ঠ্য মাসে হলুদের বীজ বপন করেছিলেন। প্রায় ৬ মাস পর এই গাছ গুলো থেকে হলুদ পাওয়া যাবে।যুগল বাবু আরো জানান, হলুদ চাষে একটু সময় বেশি লাগে তাছাড়াও খরচ খুবই কম।
আরও পড়ুন ঃ অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় আশাকর্মীর মৃত্যু, জখম শিশু সহ দু’জন
জানা যায় বাজারে ৭০ টাকা কেজি দরে পাঞ্জিপাড়ার হলুদ বিক্রি হয়। অন্যান্য হলুদ যেখানে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয় সেখানে এই পাঞ্জিপাড়া হলুদের গুণগত মান ভালো হওয়ায় এর দামও বেশি। ফলে খুব লাভজনক এই পাঞ্জিপাড়ার হলুদ চাষ।
পিয়া গুপ্তা