দু’টি ডিম ধরে এক মিনিটে সর্বাধিক পূর্ণ এক্সটেনশন পাঞ্চ বিভাগে তিনি এই স্বীকৃতি পেয়েছেন। ইতিমধ্যেই, গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ তাঁর কৃতিত্বের স্বীকৃতি দিয়েছে। বারাসতের কৃষ্ণনগর রোডে অবস্থিত জিমনেসিয়াম অফ ফ্রেন্ডস অ্যাসোসিয়েশনে বিশেষজ্ঞ ও গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে মাত্র ২৩ বছরে অতীতের রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন এই রেকর্ড তৈরি করেন বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
পূর্বে ৩০২ টি এভাবে পাঞ্চিং এর রেকর্ড থাকলেও, তাঁর করা এই নতুন রেকর্ড ধরাছোঁয়ার বাইরে বলেই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। গোটা প্রক্রিয়াটি করার সময়, অর্থাৎ ঘুষির রেকর্ড গড়লেও দু’হাতে দু’টি ডিমই অক্ষত অবস্থায় রাখতে হয় এক্ষেত্রে। তবে সে ক্ষেত্রেও দেবজ্যোতির পারফর্মেন্স ছিল নজর কাড়া। শারীরিক শক্তির পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণ ও গতির সমন্বয়ে মার্শাল আর্টে বারাসাতের এই যুবক তৈরি করলেন এক নতুন দৃষ্টান্ত। সাফল্য প্রসঙ্গে দিব্যজ্যোতি জানান, তাঁর দাদাই তাঁর প্রধান প্রেরণা।
পাশাপাশি বাবা-মায়ের অবিরাম সহযোগিতা ও সমর্থন না পেলে এই অসাধ্য সাধন সম্ভব হতো না। ছেলের এমন কৃতিত্বে খুশি গোটা সরকার পরিবারসহ প্রতিবেশী পরিজনেরাও। আর তার এই রেকর্ড এর মাধ্যমেই বারাসাতের নাম উঠল গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে।
রুদ্র নারায়ণ রায়





