আরও পড়ুন: এক কামড়েই ‘ছবি’! বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত গাছ, বিষক্রিয়ায় হার মানবে অনেক সাপও
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই জেলার বেশ কয়েকটি পঞ্চায়েত এলাকায় শুরু হয়েছে আবর্জনা প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র। মলানদিঘী, বিদবিহার পঞ্চায়েত এলাকার পর এই আবর্জনা প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র শুরু হচ্ছে কাঁকসার ত্রিলোকচন্দ্রপুরে। জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে যেমন গ্রামগুলি আবর্জনা মুক্ত করা যাবে, তেমনভাবেই কমানো যাবে প্লাস্টিক দূষণ। অন্যদিকে, সেই আবর্জনা প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে তৈরি হবে সার, প্লাস্টিক সিট।
advertisement
আরও পড়ুন: বাংলাকে ভাগ করার চক্রান্ত! বিজেপি নেতাদের ‘বঙ্গভঙ্গ’ সওয়াল নিয়ে আক্রমণ মমতার
জানা গিয়েছে, প্রথমে পঞ্চায়েতের অন্তর্গত গ্রামগুলির প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে গিয়ে আবর্জনা সংগ্রহ করা হবে। পচনশীল এবং অপচনশীল আবর্জনাগুলিকে আলাদা আলাদা গাড়িতে ভরে নিয়ে আসা হবে এই প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্রে। তারপর সেখানে পচনশীল বর্জ্য পদার্থ দিয়ে তৈরি হবে জৈব সার, কেঁচো সার। অন্যদিকে প্লাস্টিক বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে তৈরি হবে প্লাস্টিক সিট।
এই বিষয়ে কাঁকসা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি জানিয়েছেন, এই প্রকল্পটির মাধ্যমে যেভাবে প্লাস্টিক দূষণ বাড়ছিল, তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে। গ্রামগুলিকে আবর্জনা মুক্ত করা যাবে। আবার এই প্রকল্পটি চালানোর জন্য বা আবর্জনা সংগ্রহের জন্য বেশ কিছু মানুষের কর্মসংস্থান হবে। সবমিলিয়ে বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্রটি সার্বিকভাবে উন্নতি করবে গ্রামীণ এলাকার।





