Rabindranath Tagore's Car: কবিগুরুর শেষ যাত্রার সঙ্গী ছিল এই গাড়িটি! দেখুন সেই স্মৃতি বিজড়িত গাড়ির ফটো

Last Updated:
শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালায় সযত্নে রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রিয় গাড়িটি। বোলপুর গেলে অবশ্যই ঘুরে আসুন
1/5
বীরভূম,সৌভিক রায়: প্রত্যেকের জীবনে তার নিজস্ব বাহন সেটা বাইক হোক অথবা চারচাকা গাড়ি তার যে নম্বর সেই নম্বর তাদের নিজের কাছে এক স্মৃতির এবং স্মরণীয় এক জিনিস। তবে WBA 8689 নিছক একটি নম্বরই নয়, এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে আপামোর বাঙালির আবেগ। এই নম্বর আসলে 1933 সালের একটি হাম্বার গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নম্বর, যে গাড়ি মূলত শন্তিনিকেতনে ব্যবহার করতেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর৷
প্রত্যেকের জীবনে তার নিজস্ব বাহন সেটা বাইক হোক অথবা চারচাকা গাড়ি তার যে নম্বর সেই নম্বর তাদের নিজের কাছে এক স্মৃতির এবং স্মরণীয় এক জিনিস। তবে WBA 8689 নিছক একটি নম্বরই নয়, এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে আপামোর বাঙালির আবেগ। এই নম্বর আসলে 1933 সালের একটি হাম্বার গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নম্বর, যে গাড়ি মূলত শন্তিনিকেতনে ব্যবহার করতেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
2/5
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যবহৃত সেই গাড়ি শুধু ঐতিহ্যই নয়, তার অন্দরসজ্জা আজও নজর কাড়ে পর্যটকদের। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্য শীতল পাটি দিয়ে গাড়ির ভিতরটা সাজিয়েছিলেন জাপানি শিল্পী কিন্তারো কাসাহারা। বর্তমানে সেই গাড়ি শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালায় সযত্নে রাখা রয়েছে। এই গাড়ি শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নয় বরং ওই গাড়িতে চড়েছেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, মহাত্মা গান্ধি, আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গরাও৷
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যবহৃত সেই গাড়ি শুধু ঐতিহ্যই নয়, তার অন্দরসজ্জা আজও নজর কাড়ে পর্যটকদের। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্য শীতল পাটি দিয়ে গাড়ির ভিতরটা সাজিয়েছিলেন জাপানি শিল্পী কিন্তারো কাসাহারা। বর্তমানে সেই গাড়ি শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালায় সযত্নে রাখা রয়েছে। এই গাড়ি শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নয় বরং ওই গাড়িতে চড়েছেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, মহাত্মা গান্ধি, আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গরাও।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
3/5
কলকাতার পার্ক স্ট্রিটের একটি শোরুম থেকে একই মডেলের দুটি গাড়ি কেনা হয়েছিল। একটি জোড়াসাঁকোয় থাকত, অন্যটি বোলপুর শান্তিনিকেতনে৷ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তিনিকেতনের গাড়িটিতেই বেশি চড়েছেন৷ তবে কবিগুরু নিজে গাড়ি চালাতে জানতেন না। গাড়িটি চালাতেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
কলকাতার পার্ক স্ট্রিটের একটি শোরুম থেকে একই মডেলের দুটি গাড়ি কেনা হয়েছিল। একটি জোড়াসাঁকোয় থাকত, অন্যটি বোলপুর শান্তিনিকেতনে৷ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তিনিকেতনের গাড়িটিতেই বেশি চড়েছেন৷ তবে কবিগুরু নিজে গাড়ি চালাতে জানতেন না। গাড়িটি চালাতেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
4/5
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ দিকে তাঁর বাড়ি-গাড়ির সব কিছুই বানানো বা কেনা এইসব করতেন কবিপুত্র তথা বিশ্বভারতীর প্রথম উপাচার্য রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯৩৮ সালে তিনিই গুরুদেবের জন্য দুটি একই মডেলের গাড়ি কেনেন. ১৮৬৮ সালের ব্রিটিশ গাড়ি কোম্পানি হাম্বার। ভারতে কলকাতার ৪২, পার্ক স্ট্রিটে রুটস লিমিটেডের শোরুমে একমাত্র এই গাড়ি বিক্রি হত৷ সেখান থেকেই হাম্বার ১৯৩৩ মডেলের কালো রঙের দুটি সিডান গাড়ি কিনেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুত্র।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ দিকে তাঁর বাড়ি-গাড়ির সব কিছুই বানানো বা কেনা এইসব করতেন কবিপুত্র তথা বিশ্বভারতীর প্রথম উপাচার্য রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯৩৮ সালে তিনিই গুরুদেবের জন্য দুটি একই মডেলের গাড়ি কেনেন. ১৮৬৮ সালের ব্রিটিশ গাড়ি কোম্পানি হাম্বার। ভারতে কলকাতার ৪২, পার্ক স্ট্রিটে রুটস লিমিটেডের শোরুমে একমাত্র এই গাড়ি বিক্রি হত৷ সেখান থেকেই হাম্বার ১৯৩৩ মডেলের কালো রঙের দুটি সিডান গাড়ি কিনেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুত্র।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
5/5
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন মূলত বোলপুর শান্তিনিকেতনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বা উপাসনায় অংশ নিতে যেতেন, তখন তিনি এই গাড়ি চড়েই যেতেন৷ উপাসনা গৃহ, আম্রকুঞ্জ, শ্রীনিকেতনের মাঘ মেলা প্রভৃতি জায়গায় এই গাড়ি চড়ে গিয়েছিলেন কবিগুরু৷ সেই সব ছবি রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালায় সংরক্ষিত রয়েছে। এছাড়া, ১৯৪১ সালের ২৫ জুলাই অসুস্থ কবি যখন শেষবারের জন্য শান্তিনিকেতন ছেড়ে চলে যাচ্ছেন, অর্থাৎ কবির শেষ যাত্রার সঙ্গীও ছিল হাম্বার 1933. আজও আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতন গেলে দেখতে পাবেন এই গাড়িটি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন মূলত বোলপুর শান্তিনিকেতনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বা উপাসনায় অংশ নিতে যেতেন, তখন তিনি এই গাড়ি চড়েই যেতেন৷ উপাসনা গৃহ, আম্রকুঞ্জ, শ্রীনিকেতনের মাঘ মেলা প্রভৃতি জায়গায় এই গাড়ি চড়ে গিয়েছিলেন কবিগুরু৷ সেই সব ছবি রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালায় সংরক্ষিত রয়েছে। এছাড়া, ১৯৪১ সালের ২৫ জুলাই অসুস্থ কবি যখন শেষবারের জন্য শান্তিনিকেতন ছেড়ে চলে যাচ্ছেন, অর্থাৎ কবির শেষ যাত্রার সঙ্গীও ছিল হাম্বার 1933. আজও আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতন গেলে দেখতে পাবেন এই গাড়িটি।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
advertisement
advertisement