রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মা সারদাসুন্দরী দেবী এবং বাবা ব্রাহ্ম ধর্মগুরু দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন আট বছর বয়স থেকে। ১৮৯১ সাল থেকে বাবার আদেশে নদিয়া, পাবনা, রাজশাহী ও ওড়িশার জমিদারির তদারকি শুরু করেন। কুষ্টিয়ার শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে তিনি দীর্ঘসময় অতিবাহিত করেন। ১৯০১ সালে সপরিবারে চলে আসেন বীরভূমের বোলপুর শহরের উপকণ্ঠে শান্তিনিকেতনে।
advertisement
আরও পড়ুন: ৩০ মাস নিখোঁজ! তন্ন তন্ন করেও খুঁজে পায়নি বিহারের পরিবার! শেষমেশ চমৎকার করলেন বীরভূমের এই মহিলা
জাতি এদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে এই মহামানবকে। দেশজুড়ে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পালিত হচ্ছে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী। এদিন ভোর পাঁচটা নাগাদ বৈতালিক হয় গৌড়প্রাঙ্গণে, ভোর ৫টা ৩০ নাগাদ রবীন্দ্র ভবনে কবি কণ্ঠ হয়। এরপর সকাল সাতটা নাগাদ উপাসনা গৃহে উপাসনার জন্য বিশ্বভারতীর শিক্ষক-শিক্ষিকা থেকে শুরু করে ছাত্র-ছাত্রী এবং প্রাক্তনীরা এসে উপস্থিত হন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সন্ধ্যা নাগাদ নাটক উপস্থাপন করা হবে। সকাল থেকেই ছেলেরা ধুতি-পাঞ্জাবি এবং মেয়েরা শাড়ি পরে উপস্থিত হয় উপাসনা গৃহে। সব মিলিয়ে নাচে গানে কবিতায় আবৃত্তিতে কবিগুরুকে স্মরণ করা হয় বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বোলপুর শান্তিনিকেতনে।
সৌভিক রায়





