Bangla News: অমূল্য ভাস্কর্য থেকে রাজাদের আসবাব, ইতিহাসের সাক্ষী বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের মিউজিয়াম

Last Updated:
Bangla News: বর্ধমান শহরের বুকেই এমন এক বিশেষ জায়গা রয়েছে, যেখানে পা রাখলেই যেন চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ওঠে বহু শতাব্দীর ইতিহাস। আধুনিক শহরের কোলাহলের মাঝেই লুকিয়ে আছে অতীতের অমূল্য স্মৃতিভাণ্ডার।
1/5
বর্ধমান শহরের বুকেই এমন এক বিশেষ জায়গা রয়েছে, যেখানে পা রাখলেই যেন চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ওঠে বহু শতাব্দীর ইতিহাস। আধুনিক শহরের কোলাহলের মাঝেই লুকিয়ে আছে অতীতের অমূল্য স্মৃতিভাণ্ডার। পূর্ব বর্ধমান জেলার বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে অবস্থিত এই ঐতিহাসিক স্থানটি ইতিহাসপ্রেমীদের কাছে এক অনন্য আকর্ষণ। নাম বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের মিউজিয়াম অ্যান্ড আর্ট গ্যালারি।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
বর্ধমান শহরের বুকেই এমন এক বিশেষ জায়গা রয়েছে, যেখানে পা রাখলেই যেন চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ওঠে বহু শতাব্দীর ইতিহাস। আধুনিক শহরের কোলাহলের মাঝেই লুকিয়ে আছে অতীতের অমূল্য স্মৃতিভাণ্ডার। পূর্ব বর্ধমান জেলার বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে অবস্থিত এই ঐতিহাসিক স্থানটি ইতিহাসপ্রেমীদের কাছে এক অনন্য আকর্ষণ। নাম বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের মিউজিয়াম অ্যান্ড আর্ট গ্যালারি।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
2/5
এই সংগ্রহশালার প্রতিটি কোণে ছড়িয়ে রয়েছে প্রাচীন ভারতের নানা যুগের নিদর্শন। বিশেষ করে পাল ও সেন যুগের দুর্লভ প্রত্নসামগ্রী, প্রাচীন ভাস্কর্য, অমূল্য ছবি দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে। এখানকার সংগ্রহ শুধু ইতিহাসের সাক্ষী নয়, বরং শিল্প ও সংস্কৃতির ধারক হিসেবেও এর গুরুত্ব অপরিসীম। বহু শতাব্দী আগের কারুকার্য ও শিল্পভাবনার নিদর্শন এক ছাদের নিচে দেখতে পাওয়া যায় এখানে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
এই সংগ্রহশালার প্রতিটি কোণে ছড়িয়ে রয়েছে প্রাচীন ভারতের নানা যুগের নিদর্শন। বিশেষ করে পাল ও সেন যুগের দুর্লভ প্রত্নসামগ্রী, প্রাচীন ভাস্কর্য, অমূল্য ছবি দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে। এখানকার সংগ্রহ শুধু ইতিহাসের সাক্ষী নয়, বরং শিল্প ও সংস্কৃতির ধারক হিসেবেও এর গুরুত্ব অপরিসীম। বহু শতাব্দী আগের কারুকার্য ও শিল্পভাবনার নিদর্শন এক ছাদের নিচে দেখতে পাওয়া যায় এখানে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
3/5
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের পথচলা শুরু হয়েছিল ১৯৬০ সালে। গবেষণা ও শিক্ষার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে ১৯৬৫ সালে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড আর্ট গ্যালারির যাত্রা শুরু হয়। মূলত গবেষণার কাজে সংগৃহীত প্রত্নসামগ্রী এবং ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলিকেই সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরার লক্ষ্যেই এই সংগ্রহশালার প্রতিষ্ঠা। আজ তা হয়ে উঠেছে ইতিহাসচর্চার এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের পথচলা শুরু হয়েছিল ১৯৬০ সালে। গবেষণা ও শিক্ষার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে ১৯৬৫ সালে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড আর্ট গ্যালারির যাত্রা শুরু হয়। মূলত গবেষণার কাজে সংগৃহীত প্রত্নসামগ্রী এবং ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলিকেই সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরার লক্ষ্যেই এই সংগ্রহশালার প্রতিষ্ঠা। আজ তা হয়ে উঠেছে ইতিহাসচর্চার এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
4/5
বর্তমানে এই সংগ্রহশালায় রয়েছে জেলা, ভিন জেলা এমনকি দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংগৃহীত বহু প্রত্নসামগ্রী। প্রাচীন মূর্তি, রাজ পরিবারের ব্যবহৃত আসবাবপত্র, নানান ধরনের ভাস্কর্য এবং ইউরোপীয় শিল্পীদের আঁকা একাধিক পেইন্টিং এখানে সংরক্ষিত রয়েছে। এর মধ্যে সবথেকে উল্লেখযোগ্য হল বিশালাকৃতির একটি পেইন্টিং মহারাজা বিজয় চাঁদের রাজ্যাভিষেকের দৃশ্য, যা ১৯০৩ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি বর্ধমান রাজবাড়িতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
বর্তমানে এই সংগ্রহশালায় রয়েছে জেলা, ভিন জেলা এমনকি দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংগৃহীত বহু প্রত্নসামগ্রী। প্রাচীন মূর্তি, রাজ পরিবারের ব্যবহৃত আসবাবপত্র, নানান ধরনের ভাস্কর্য এবং ইউরোপীয় শিল্পীদের আঁকা একাধিক পেইন্টিং এখানে সংরক্ষিত রয়েছে। এর মধ্যে সবথেকে উল্লেখযোগ্য হল বিশালাকৃতির একটি পেইন্টিং মহারাজা বিজয় চাঁদের রাজ্যাভিষেকের দৃশ্য, যা ১৯০৩ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি বর্ধমান রাজবাড়িতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
5/5
যাতায়াতের দিক থেকেও এই সংগ্রহশালা অত্যন্ত সহজলভ্য। বর্ধমান স্টেশন থেকে রাজবাটি উত্তর ফটক বললেই সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায়। গেটে থাকা নিরাপত্তারক্ষীদের জানালেই তাঁরা মিউজিয়ামের পথ দেখিয়ে দেন। এখানে প্রবেশের জন্য কোনও প্রবেশ মূল্য লাগেনা। সকাল সাড়ে দশটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত প্রতিদিন খোলা থাকে এই সংগ্রহশালা, শুধুমাত্র সরকারি ছুটির দিন বন্ধ থাকে। ইতিহাস ও সংস্কৃতির টানে যে কেউই এখানে এসে অতীতের সঙ্গে এক অনন্য সাক্ষাৎ করতে পারেন।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
যাতায়াতের দিক থেকেও এই সংগ্রহশালা অত্যন্ত সহজলভ্য। বর্ধমান স্টেশন থেকে রাজবাটি উত্তর ফটক বললেই সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায়। গেটে থাকা নিরাপত্তারক্ষীদের জানালেই তাঁরা মিউজিয়ামের পথ দেখিয়ে দেন। এখানে প্রবেশের জন্য কোনও প্রবেশ মূল্য লাগেনা। সকাল সাড়ে দশটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত প্রতিদিন খোলা থাকে এই সংগ্রহশালা, শুধুমাত্র সরকারি ছুটির দিন বন্ধ থাকে। ইতিহাস ও সংস্কৃতির টানে যে কেউই এখানে এসে অতীতের সঙ্গে এক অনন্য সাক্ষাৎ করতে পারেন।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
advertisement
advertisement