ঐতিহ্য আর আধুনিক চিন্তার মেলবন্ধনে ২৯ তম বর্ষের এবারের এই পুজো দর্শনার্থীদের কাছে এক নতুন আঙ্গিকে ধরা দিতে চলেছে। মণ্ডপের কাঠামো থেকে শুরু করে প্রতিমার গঠন, সব কিছুতেই থাকছে বালির নিপুণ ব্যবহার। সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হল, এই গোটা থিম বাস্তবায়নের পিছনে নেই কোনও পেশাদার শিল্পী বা বাইরের কারিগর। পুজো কমিটির সদস্যরাই নিজেদের ভাবনা, পরিকল্পনা ও শ্রম দিয়ে তৈরি করছেন এই অসাধারণ শিল্পকর্ম। একেবারে ঘরোয়া উদ্যোগেই গড়ে তোলা হচ্ছে এই বালির মণ্ডপ।
advertisement
আরও পড়ুন: কৃষিকাজে নতুন দিশা, মিলবে দীর্ঘমেয়াদি লাভ! শুধু জানতে সঠিক পদ্ধতি, সেটাই দেখাল সংস্থা
পুজো কমিটির সদস্য সুমিত দত্ত, স্বাধীন মিশ্র ও স্নেহাশীষ ঘোষ জানান, “প্রতিবছরই আমরা দর্শনার্থীদের জন্য নতুন কিছু উপহার দেওয়ার চেষ্টা করি। এবছর সেই প্রচেষ্টারই ধারাবাহিকতায় থাকছে এই অনন্য মণ্ডপ। কাশীপুরের দারকেশ্বর নদীর বালি দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এই বিশাল মণ্ডপটি, যা প্রায় ৫০ ফুট উচ্চতার। এবারের পুজোর বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় সাড়ে ছয় লক্ষ টাকা।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সোনাথলী সার্বজনীন দুর্গাপুজো এই বছর পরিবেশবান্ধব বার্তা এবং গৃহনির্মিত শিল্পের এক অনন্য সংমিশ্রণে গড়ে উঠছে। যা প্রমাণ করতে চলেছে, সৃজনশীলতা এবং ইচ্ছাশক্তি থাকলে সীমিত সম্পদেও সৃষ্টি করা যায় ব্যতিক্রমী কিছু।





