TRENDING:

বর্গভীমা মন্দিরে পুজো দেওয়ার পর-ই কালীপুজোর ঘট স্থাপন হয় তমলুকের সব পূজা মণ্ডপে

Last Updated:

সতীর একান্ন পীঠের এক পীঠ তমলুকের দেবী বর্গভীমা মন্দির

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#তমলুক, পূর্ব মেদিনীপুর: তমলুক শহরের অধিষ্ঠাত্রী দেবী বর্গভীমা। ভীমা কালী রূপে পূজিত হন দেবী। ৫১ সতীপীঠের একপীঠ দেবী বর্গভীমা মন্দির। তমলুকের অধিষ্ঠাত্রী দেবী বর্গভীমার মন্দির থাকায় একসময় তমলুকে কোনও শক্তিপুজোর প্রচলন ছিল না। পরবর্তীকালে শক্তি পূজার প্রচলন শুরু হলেও দেবী বর্গভীমা মন্দিরে পুজো দিয়ে নিতে হয় অনুমতি। সেই নিয়ম আজও চলে আসছে।
advertisement

পুরাণে কথিত, একান্ন সতীপীঠের একপীঠ তমলুকের দেবী বর্গভীমা। কথিত আছে বিষ্ণুর সুদর্শন চক্রে খণ্ডিত দেবী সতীর বাঁ পায়ের গোড়ালি এখানে পড়েছিল। দেবী সতীর দেহাংশ অখণ্ড ভারত ভূমির যেসব জায়গায় পড়েছিল, সেখানে গড়ে উঠেছে সতীপীঠ।  দেবী বর্গভীমার এই মন্দির নির্মাণ করেছিলেন দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা।

দেবী বর্গভীমা মায়ের ভোগে দৈনন্দিন শোল মাছ আবশ্যিক। আজও তমলুকে কোনও কালীপুজো শুরু হয় না দেবী বর্গভীমার পুজো না দিয়ে। আজও নিষ্ঠার সঙ্গে পূজিত হন দেবী। পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের আজও মধ্যমণি মা বর্গভীমা। কয়েক হাজার বছর ধরে শক্তি স্বরূপিণী আদ্যাশক্তি মহামায়া রূপে দেবী বর্গভীমার আরাধনা চলে আসছে। ওড়িশি স্থাপত্যের আদলে এই দেউলের উচ্চতা প্রায় ৬০ ফুট। মন্দিরের দেওয়ালে টেরাকোটার অজস্র কাজ। তার মধ্যেই মন্দিরের গর্ভগৃহে কালো পাথরে তৈরি মায়ের মূর্তি বিরাজ করছে দেবী উগ্রতারা রূপে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
নবাবের শহর থেকে রাজধানীর পথে মুর্শিদাবাদের রুদ্রাক্ষী, স্বপ্নকে আঁকড়ে ধরে জীবনযুদ্ধে জয়
আরও দেখুন

Saikat Shee

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
বর্গভীমা মন্দিরে পুজো দেওয়ার পর-ই কালীপুজোর ঘট স্থাপন হয় তমলুকের সব পূজা মণ্ডপে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল