এই গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই জড়িত রয়েছেন শিল্পের সঙ্গে। পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও কাজ করেন। বর্তমানে এই এই গ্রাম অনেকের কাছেই বেশ জনপ্রিয়। বিদেশি পর্যটকদেরও যাতায়াত বেড়েছে এই গ্রামে। এক কথায় বলতে গেলে শিল্পের সঙ্গে যুক্ত থেকে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যেই জীবনযাপন করছেন গ্রামের শিল্পীরা।
advertisement
আজ থেকে নয়, কয়েকশো বছর ধরেই এই পুতুল তৈরি হয় বর্ধমানের নতুন গ্রামে। রথের মেলা, রাসযাত্রা, জয়দেবের মেলা সহ সব মেলাতেই নতুনগ্রামের বিভিন্ন কাঠের পুতুলের চাহিদা বরাবরের। চাহিদা বেড়েছে মঞ্জুষা, বিশ্ব বাংলার স্টলে। তবে এখন সমাজমাধ্যমের হাত ধরে বিশ্বজোড়া বাজার পেয়েছে নতুনগ্রাম। রাজ্য তথা দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অর্ডার আসে অন লাইনে। চাহিদা বাড়ায় বেড়েছে অভিনবত্ব।
আরও পড়ুন: প্রবল ঝড়বৃষ্টির সতর্কতা কলকাতা এবং পাশের চার জেলায়! সঙ্গে বজ্রপাতে কাঁপবে এলাকা
কাঠের পেঁচা জায়গা করে নিচ্ছে জানালার পর্দা, ঘড়ি, শোপিসে। তবে পেঁচা ছাড়াও এখন তৈরি হয় কাঠের রাধাকৃষ্ণ, গৌরনিতাই, জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রা, বর-কনে প্রভৃতি। সব মিলিয়ে শিল্পীদের কথায় তাঁরা ভাল রয়েছেন।






