শিল্পী জানিয়েছেন, এত সূক্ষ্ম কাজ করতে যথেষ্ট কষ্ট হয়েছে তার। কোনও দিন এক ঘন্টা, আবার কোনও দিন পাঁচ ঘন্টা, কখনও লেন্সের সাহায্য নিয়ে, আবার কখনও রোদে বসে খালি চোখে। এভাবেই একটু একটু করে ধৈর্য ধরে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন: আগে কখনও ঘটেনি! গ্রাহকের কাণ্ড দেখে অবাক ব্যাঙ্ক কর্মীরা! ছুটে আসতে হল পুলিশকেও
advertisement
বাঁকুড়ার শুশুনিয়া পাহাড় বিখ্যাত পশ্চিমবঙ্গের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে। শুশুনিয়া পাহাড়ের নিচে অবস্থান করছে শুশুনিয়া গ্রাম, সেই গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে পাথর শিল্প। আগে এই শিল্প পাহাড়ের পাথর কেটে করা হত। এখন তার উপর হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। সেই কারণে পাল্টেছে পাথর শিল্পের প্রকৃতি। তবে মন থেকে যে শিল্পীরা রয়েছেন তারা এখনও, সূক্ষ্ম দুর্দান্ত শিল্পকর্ম করে থাকেন। ১০ টাকার কয়েনের উপর মা দুর্গা তারই জ্বলন্ত উদাহরণ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
শিল্পী প্রবীর কর্মকার জানিয়েছেন, মা দুর্গার প্রতিটি ডিটেল তুলে ধরতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়েছে তাকে। এসেছে বিরক্তি, মনে হয়েছে মাঝপথে ছেড়ে দিতে। কিন্তু প্রতিদিন নতুন কিছু শিখে এগিয়ে গেছেন তিনি। ধৈর্য এবং নিষ্ঠা দিয়ে তৈরি করেছেন এই শিল্পটি। হস্তশিল্পে এই কয়েনের আকারের মূর্তি এনেছে পুরস্কার। আবারও হস্তশিল্পে পশ্চিমবঙ্গে উজ্জ্বল হয়েছে বাঁকুড়ার নাম।





