জানা গিয়েছে, এই কোটলা গ্রামে উন্নয়নের ছোঁয়া পৌঁছায়নি এমনটাই অভিযোগ গ্রামবাসীদের। গ্রামের রাস্তাতে এক হাঁটু কাদা। আর সেই কারণেই ধানের চারা রোপণ করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে গ্রামবাসীরা। তাদের অভিযোগ, বৃষ্টি শুরু হলেই বন্ধ থাকে গ্রামের ছোটখাটো ব্যবসা। বন্ধ থাকে ছেলে মেয়েদের বিদ্যালয়ে পড়তে যাওয়া। কারণ, বৃষ্টি হলেই এক হাঁটু কাদা হয়ে যায় রাস্তায়। আর এতটাই কাদাতে রাস্তায় যাতায়াত করে বিদ্যালয়ে পৌঁছাতে পারে না ছেলেমেয়েরা। গ্রামে পৌঁছায় না কোন যানবাহন। বর্তমান সভ্য সমাজেও মাটির রাস্তায় কাঁদার মধ্যে যাতায়াত করতে হচ্ছে গ্রামবাসীদের। বারংবার পঞ্চায়েত প্রধান থেকে প্রশাসনের কাছে আরজি জানিও কোন সূরাহা মেলেন।
advertisement
ভোট আসে, ভোট যায়। নেতাদের আনাগোনা শুরু হয়ে যায়। রাস্তার কথা বললেই প্রতিশ্রুতি মেলে। ভোটের সময় নেতাদের প্রতিশ্রুতি পেয়ে গ্রামবাসীরা ভাবে এবার হয়ত তাদের রাস্তা হবে। কিন্তু বাস্তবে রাস্তা এখনও হয়নি। ভোট শেষ নেতাদের আনাগোনা শেষ প্রতিশ্রুতিও শেষ এমনটাই অভিযোগ করলেন গ্রামবাসীরা।
এই বিষয়ে বন্যেশ্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সুনিতা মালের দাবি এখনও পর্যন্ত পঞ্চায়েতের রাস্তার এরকম বেহাল দশা কেন তার সদুত্তর দিতে পারেননি।





