সাগরে এই সমস্ত দুর্বল নদীবাঁধ পরিদর্শন করেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা। আবহাওয়া খারাপ থাকায় সুন্দরবনের সমস্ত অঞলে ফেরী পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়। যার ফলে অসুবিধায় পড়েন স্থানীয়রা। সাগরে গভীর রাত পর্যন্ত ভেসেল ঘাটে অপেক্ষা করতে দেখা যায় যাত্রীদের। গতকাল রাত থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা জুড়ে হয়েছে বজ্র বিদ্যুৎ সহ ভারী বৃষ্টি চলছে। সঙ্গে ঘন্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিমি বেগে দমকা বাতাস বইছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ধোসা থেকে কেল্লা কুলতলির কুড়ি কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা!
রাতে ঝড়ের দাপটে জেলার একাধিক জায়গায় গাছের ডাল ভেঙেছে। বিদ্যুৎ বিহীন হয়ে পড়েছে সুন্দরবনের একাধিক এলাকা। ইলেকট্রিকের তার ছিঁড়ে পড়ায় এই বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটেছে। সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকার সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। শনিবারও মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে নামতে নিষেধ করা হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সুন্দরবনের মথুরাপুর ১ ও কাকদ্বীপ, নামখানা, সাগর, পাথরপ্রতিমা সহ সবকটি ব্লকে কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ সাগরে ট্রলারডুবির ঘটনায় উদ্ধার ১৮ মৎস্যজীবী
পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। মৎস্যজীবীদের জন্য আজও লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমস্ত ফ্লাড শেল্টার ও সাইক্লোন সেন্টার খুলে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুকনো খাবার ও ত্রিপল মজুত করা হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। দুর্যোগ মোকাবিলায় কড়া নজর রাখা হচ্ছে উপকূলীয় এলাকগুলিতে।
Nawab Mallick






