এই অঞ্চলের অধিকাংশ বাসিন্দারা বাজার করার জন্য এই কাঠের সেতু দিয়ে হটুগঞ্জ বাজারে নিত্য যাতায়াত করেন। এই সেতু দিয়ে হটুগঞ্জ হাইস্কুল ও গার্লস স্কুল এবং সংলগ্ন একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় হাজারখানেক ছাত্রীছাত্রী নিত্য যাতায়াত করেন।সেতুটির কাঠের পাটাতন ভেঙে যাওয়ায় এই সেতু দিয়ে ভারি গাড়ি যাতায়াত করতে পারত না। স্থানীয় বাসিন্দারা এই সেতু দিয়ে নিত্য জীবন হাতে করে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার করতেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ চলছে জলপ্রকল্পে মেরামতি, ডায়মন্ডহারবারে বন্ধ থাকবে জলসরবরাহ
প্রতিদিন ছোটখাটো দূর্ঘটনা লেগে থাকত এই সেতুতে। ব্রিজ ভেঙে পড়ে যাওয়ার ভয় ছিল। ছিলনা কোনো রেলিং।এই কাঠের সেতু ৬০ বছর আগে তৈরী হয়েছিল বলে দাবি স্থানীয়দের। ১ বছর আগে শেষবারের মত এই ব্রিজ সংস্কার করা হয়েছিল। তারপর থেকে আর ব্রিজ সংস্কার করা হয়নি বলে খবর। গত ১৮ ই অগাস্ট নিউজ ১৮ লোকাল এই খবরটি সামনে আনে। এরপরই সেতু সারানো হয়। বর্তমানে রেলিং এর বন্দোবস্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ বেহাল রায়দিঘী রোড! সারানোর দাবিতে আন্দোলন
বর্ষার পর এই সেতু শক্তিশালী করার কাজ হবে বলে জানানো হয়েছে কুলপি বিডিও অফিসের পক্ষ থেকে। আর যা নিয়ে খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা সামিম আহমেদ জানিয়েছেন সেতুটির খারাপ অবস্থার কথা নিউজ ১৮ লোকালকে জানানো হয়েছিল। এরপর সেতুর কাজ হয়েছে। ভবিষ্যতে এই সেতু আরও শক্তিশালী করা হলে আরও ভালো হয়।
Nawab Mallick





