জেলার ঐতিহাসিক স্থানগুলির মধ্যে অন্যতম মহিষাদল। স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে মহিষাদল যেমন অনন্য স্থান দখল করে আছে তেমনি এই মহিষাদলে এসেছেন গান্ধিজি। মহিষাদল রাজবাড়ি বর্তমানে একটি দর্শনীয় স্থান হয়ে উঠেছে। ফলে বছরের নানা সময়ে পর্যটকেরা আসেন বিভিন্ন জায়গা থেকে। ছুটির দিনগুলোতে পর্যটকের ভিড় বাড়ে। এছাড়াও এই মহিষাদল রাজবাড়িতে পর্যটক এসে থাকতেও পারেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জমির ধান আগুনে পুড়ে ছাই! সংকটে কৃষকের পরিবার
রাজবাড়ীর উদ্যোগে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা চালু হয়েছে পর্যটকদের জন্য। এমনিতেই শীতকালে মহিষাদল রাজবাড়ি চত্বরের আম্রকুঞ্জ ছোলাবুড়ির মাঠ গড়ের মাঠ প্রভৃতি ভরে ওঠে পিকনিক দলের পিকনিকে। মহিষাদল রাজবাড়িতে শুধু পিকনিক নয় মহিষাদল রাজবাড়িতে প্রায়ই বাংলা সিনেমার শুটিং হয়। এই রাজবাড়িতে শপিংয়ের জন্য এসেছেন টলিউডের বিখ্যাত বিখ্যাত অভিনেতা ও অভিনেত্রীরা। বহু বিখ্যাত বাংলা ছবির দৃশ্যে মহিষাদল রাজবাড়ি পর্দায় ভেসে উঠেছে।
আরও পড়ুনঃ নন্দকুমার থানার উদ্যোগে দিঘা বীচ ম্যারাথনের প্রোমো রান
শুধু বাংলা সিনেমার জন্য নয় বিভিন্ন হিন্দি সিরিয়াল ও হিন্দি সিনেমার শুটিং হয়েছে এই রাজবাড়িতে। মহিষাদল রাজবাড়িতে পর্যটকদের জন্য একটি প্রদর্শনীয় তুলে ধরা হয়েছে। প্রশাসন উদ্যোগী এই রাজবাড়িকে ঘিরে পর্যটন শিল্পকে আরও উন্নত করতে। সে জায়গায় মহিষাদল রাজবাড়ি পরিদর্শনে বিধানসভার স্পিকারের আসা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। স্থানীয় বিধায়ক তিলক চক্রবর্তী ও মহিষাদল ব্লকের বিডিওকে সঙ্গে নিয়ে মহিষাদল রাজবাড়ির চত্বর ঘুরে দেখেন বিধানসভার অধ্যক্ষ।
Saikat Shee