কয়েক দিন ধরে এই সেতুর নীচে কচুরি পানা জমে ছিল। এলাকার মানুষ জন কয়েকদিন ধরেই কিছু কিছু কচুরি পানা পরিষ্কার এর কাজে হাত লাগায়। কিন্তু ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ায় কাসাই নদীতে জলের স্তর বেড়েছে এবং স্রোতের টান তীব্র। ফলে প্রবল স্রোতে বাঁশের সেতুটি ভেঙ্গে যায়। যার ফলে এখন পুরোপুরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। এই সেতু দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার লোক যাতায়াত। মুমূর্ষ রোগী থেকে শুরু করে ছাত্রছাত্রীরা এই সেতুর ওপরেই নির্ভরশীল ছিল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নন্দীগ্রামে চোর পুলিশের খেলা! আবারও চুরি হল একাধিক দোকানে
এই সেতু ভেঙ্গে যাওয়ার ফলে আপাতত, এলাকার মানুষদের প্রায় ১৫ কিলোমিটার পথ ঘুরে কাজে যাতায়াত করতে হচ্ছে। দীর্ঘ দিনের এলাকাবাসীর দাবি এই বাঁশের সেতুর পরিবর্তে পাকা সেতু তৈরী হোক। কিন্তু তা না হওয়ায় প্রতিবছর জলের স্রোতে এই জায়গায় বাঁশের সেতু ভেঙে পড়ে। আর বাঁশের সেতু ভেঙে গেলে বর্ষাকালে ভরা নদীতে প্রাণে ঝুঁকি নিয়ে ছাত্রছাত্রী মানুষজনদের পারাপার করতে হয়। মুমূর্ষ রোগীদের নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছাতে অনেকটা সময় লেগে যায় যার ফলে ক্ষোভ বাড়ছে এলাকাবাসীর।
Saikat Shee