কারণ এই সময় ছাড়ি গঙ্গায় পর্যটকদের নিয়ে নৌকা বিহার করে অর্থ উপার্জন করেন অনেকেই। তবে ধীরে ধীরে কমছে পরিযায়ী পাখিদের সংখ্যা। তাই স্বাভাবিকভাবেই পর্যটকদের আসার পরিমান কমে যাবে এ নিয়েই দুশ্চিন্তায় রয়েছেন স্থানীয়দের একাংশ। স্থানীয়দের একাংশ মনে করছে, আর কিছু বছরের মধ্যেই এই ছাড়িগঙ্গার জল শুকিয়ে যাবে, পরে পাকাপাকি পরিযায়ী পাখিদের আসা বন্ধ হবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জাতীয় স্তরে ক্যারাটে চ্যাম্পিয়নশিপে জিতল বর্ধমানের মেয়ে
তিন দশক আগে গঙ্গার গতি পথ ঘুরে যাওয়ার কারণে ছাড়িগঙ্গার জন্ম হয়। তবে গঙ্গার সঙ্গে সংযোগ ছিল ছাড়িগঙ্গার। পরিমানে কম হলেও স্রোতের কিছু জল ঢুকতো। তবে কয়েক বছর ধরে কাষ্ঠশালী, রাজারচরের দিক থেকে গঙ্গার জল ঢোকা পুরোপুরি বন্ধ। শুধুমাত্র প্রচীন মায়াপুরের একটা দিক থেকে ছাড়িগঙ্গায় জল আসছে।
আরও পড়ুনঃ ভাতা বৃদ্ধি সহ একাধিক দাবিতে পথে নামলেন বিশেষভাবে সক্ষমরা
তাও এখন বন্ধের মুখে। এ বিষয়ে স্থানীয় এক মাঝি বলেন, অবিলম্বে ছাড়িগঙ্গা মুখে “ড্রেজিং” না করালে মাস ছয়েক পর এই মুখটাও বন্ধ হয়ে যাবে। আর গঙ্গার জল ঢোকা পুরোপুরি বন্ধ হলে ছাড়িগঙ্গাও শুকিয়ে যাবে। একটু একটু করে ছাড়িগঙ্গার শুকনো জমি দখল নিচ্ছে অসাধু ব্যক্তিরা। অন্যদিকে লক্ষ লক্ষ টন কচুরিপানা গ্রাস করেছে ছাড়িগঙ্গা।
Malobika Biswas