এই গ্রামের প্রায় শতাধিক বাড়ি নদীগর্ভে চলে গিয়েছে। নদীর জল কিছুটা কমতেই ভাঙন রোধের জন্য কাজ করা হচ্ছে। বালির বস্তা দিয়ে ভাঙন এলাকা মেরামতির কাজ করা হচ্ছে। তবে ভাঙন কবলিত বাসিন্দাদের জন্য কোন রকম ব্যবস্থা করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। এদিকে জল কমলেও মানিকচ ঘাটে নতুন করে গত কয়েকদিন আগে ভাঙন হয়েছে। যা নিয়ে রীতিমতো আতঙ্কে রয়েছেন নদী তীরের বাসিন্দারা। নদীর জল কমলেও ভাঙন দেখা দেওয়ায় আতঙ্কে রয়েছেন নদী তীরের বাসিন্দারা। এদিকে কামালতিপুর এলাকায় নদীর পাড় কাটতে কাটতে রাস্তার ধারে চলে এসেছে। বাড়িঘর তলিয়ে সর্বহারা হয়েছেন বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দা সাফিকুল মোমিন বলেন, প্রায় শতাধিক পরিবার বাড়িঘর ভেঙে অন্যত্র চলে গিয়েছেন। কেউ বাগানে আবার কেউ বাঁধের উপর আশ্রয় নিয়েছেন। সরকারি সাহায্য মিলছে না। প্রশাসনিক কর্তারা এসেছেন পরিদর্শন করে গিয়েছেন এলাকা।
advertisement
আরও পড়ুন: ছয়টি সোনা সহ ১১ টি পদক, খুদে তাইকন্ডো খেলোয়াড়দের নজরকাড়া সাফল্য মালদার
আরও পড়ুন: কিশোর অবস্থায় নিখোঁজ, কাটা দাগ দেখে যুবককে খুঁজে পেল বাবা-মা
গ্রামের ফাঁকা জমিতে অস্থায়ীভাবে পরিবার নিয়ে দিন কাটাচ্ছেন তারা। বাসিন্দারা আরও জানান, রাজ্য সরকারের উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের তরফে ভবানীপুর কালভার্ট থেকে কামালতিপুর মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ হয়েছিল সেখানে। ভাঙ্গনে সেই রাস্তার কিছুটা অংশ ভেঙে পড়েছে নদীতে। প্রশাসনের তরফে এখন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় হতাশ বাসিন্দারা। অবিলম্বে সরকারি সহযোগিতার দাবি করছেন তারা।
হরষিত সিংহ





