মঙ্গলবার সকাল থেকে বহু রোগী হাসপাতালে এসে ভ্যাকসিন না পেয়ে ফিরে গেছেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ প্রথমে বিকেলের পর আসতে বলেছিল, কিন্তু শুক্রবার হয়ে গেলেও ভ্যাকসিনের দেখা নেই। সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালেও নেই এই ভ্যাকসিনের জোগান। ফলে দূর-দূরান্ত থেকে আসা রোগীরা চরম সমস্যার মধ্যে পড়েছেন। এক রোগীর পরিজন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “কুকুর কামড়ানোর পর যত দ্রুত ভ্যাকসিন নিতে হয়, সেটা আমরা সবাই জানি। অথচ এখানে এসে শুনতে হচ্ছে ভ্যাকসিন নেই! তাহলে আমরা যাব কোথায়?”
advertisement
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, স্বাস্থ্য দফতরের কাছে দ্রুত ভ্যাকসিন পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে এবং সরবরাহ খুব শিগগিরই স্বাভাবিক হবে পরিস্থিতি। জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অ্যাডিশনাল মেডিকেল সুপার সুরজিৎ সেন বলেন, “সংকট কাটানোর চেষ্টা চলছে, দ্রুত ভ্যাকসিন এসে যাবে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এদিকে রোগীদের দুর্ভোগ ক্রমেই বাড়ছে। কামড় বা আঁচড়ের ফলে জলাতঙ্কে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থেকে তাঁরা উদ্বেগে রয়েছেন। এখন প্রশ্ন, কবে এই ভ্যাকসিন সংকট পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে?
সুরজিৎ দে





