মাঝপথে এভাবে স্কুল বন্ধ হয়ে গেলে কী হবে সন্তানদের ভবিষ্যৎ! প্রধান শিক্ষক থেকে শুরু করে অভিভাবকরা প্রত্যেকে চাইছেন এখন চাইছেন সরকার এই নির্দেশিকা প্রত্যাহার করুক। চালু থাক সমস্ত স্কুল। ইতিমধ্যেই অভিভাবকেরা প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় সন্তানদের বেসরকারি স্কুল-সহ দূরবর্তী স্কুলে পাঠানো কষ্টকর হয়ে ওঠে সেই কারণেই স্থানীয় এলাকার এই সকল স্কুলেই ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষাদানের জন্য ভর্তি করা হয়। এই স্কুল বন্ধ হলে গ্রাম অঞ্চলের গরীব ছেলেমেয়েরা কোথায় যাবে!
advertisement
আরও পড়ুন: ফের ভাইরাস-আতঙ্ক! জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট! এক্কেবারে করোনার মতো, বাচ্চাদের সামলে..
আরও পড়ুন: শহরে অ্যাডিনো-আতঙ্ক! জ্বর হলেই বাচ্চাকে উল্টোপাল্টা ওষুধ নয়, আগে দেখে নিন পুরসভা কী বলছে
রাজ্যের কম ছাত্র-ছাত্রী থাকা বিভিন্ন স্কুলগুলিকে চিহ্নিত করণ করে একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে, সেখানেই প্রায় সাড়ে আট হাজার স্কুলের নাম রয়েছে। সেই তালিকায় কুমড়া কাশিপুর জুনিয়র হাই স্কুলের নাম থাকায় রীতিমতো সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন অভিভাবকেরা।
পাশাপাশি শিক্ষক শিক্ষিকারাও যাতে স্কুল বন্ধ না হয় তার দাবি জানাচ্ছেন। আগের থেকে স্কুলে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে সরকারের উচিত যাতে আরও ছাত্র-ছাত্রীর পরিমাণ স্কুলে বাড়ে তার দিকে নজর দেওয়া মনে করছেন এই স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা। কী হবে স্কুলের ভবিষ্যৎ, এখন সেদিকেই তাকিয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকা থেকে ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকেরা।
Rudra Narayan Roy