আরও পড়ুন: পড়ার অভ্যেস ফেরাতে বই বিলি
খড়দহ থানার পুলিশ অফিসার রাজকুমার সরকারের নেতৃত্বে ৭ সদস্যের একটি টিম গঠন করা হয়েছিল এই সাইকেল চুরি ও পাচারের কিনারা করার জন্য। সেই তদন্তকারী দলের হাত ধরেই মিলল সাফল্য। পাচার চক্রের মূল পান্ডা বিশ্বজিৎ গুপ্তকে রাসমনি মোড় থেকে সশস্ত্র গ্রেফতার করা হয়।
advertisement
ব্যারাকপুর কমিশনারেট সূত্রে খবর, তাদের অন্তর্গত থানাগুলিতে প্রতিদিনই বেশ কিছু করে সাইকেল চুরির অভিযোগ আসছিল। বিশেষ করে দামি সাইকেল চুরির ঘটনা হঠাৎই বেড়ে যায়। এই চুরির কিনারা করার জন্য গঠিত তদন্তকারী দল ফাঁদ পাতে। আর তাতেই পা দেয় গোটা চক্রের মূল পান্ডা। তবে মূল পান্ডা মন্টুকে গ্রেফতার করলেও অত্যাধুনিক লক লাগানো সাইকেল সে ও তার দলবল কীভাবে চোখের নিমেষে হাওয়া করে দিত তা বুঝে উঠতে পারছে না পুলিশ। পুলিশের অনুমান এই পাচার চক্রের সঙ্গে আরও অনেকে জড়িত আছে। তাদের সন্ধান পেতে মন্টুকে জেরা করা হচ্ছে। এদিকে তার কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হওয়ার বিষয়টি চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে অভিজ্ঞ পুলিশকর্তাদের কপালে।
অরুণ ঘোষ