এমনকি কৃষিজমিতে যদি পার্থেনিয়াম গাছ বেড়ে ওঠে তবে সেই জমিতে ফসলের গুণগতমান ও পরিমাণ কমতে থাকে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পার্থেনিয়াম মানুষের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এই ফুলের রেণু বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে শ্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসে পৌঁছাতে পারে। যা থেকে জন্ম নিতে পারে শ্বাসকষ্ট, চর্মরোগ ,এলার্জি , হাঁপানির মতো রোগ।
আরও পড়ুন - কলকাতার ময়দানে দাপাতে এবার তৈরি মতুয়া ফুটবল টিম
advertisement
আরও পড়ুন - 'এই' গাছের বাগান করেই লক্ষাধিক টাকা আয়! হ্যাঁ, এমনটাও সম্ভব! দেখুন..
স্থানীয় মানুষদের অনেকেরই ধারণা নেই এই পার্থেনিয়াম গাছ কতটা ক্ষতি করতে পারে তাদের শরীরের। এই গাছ শুধু মানুষের জন্যই নয়, গৃহপালিত প্রাণীদের পেটে একবার এই কাজ পৌঁছালে জ্বর ও বদহজম এর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে তাদের শরীরেও। কৃষি জমিতে পার্থেনিয়ামের আধিক্য বাড়লেই ফসলের পরিমাণ আশানুরূপ হবে না। তাই পার্থেনিয়াম দেখলেই অবিলম্বে গাছকে উপড়ে ফেলে তা পুড়িয়ে দিতে হবে। নয়তো এই গাছের রেনু ছড়িয়ে অন্যত্র বিস্তার লাভ করবে।
পরিবেশবিদরা জানিয়েছেন, এই বিষাক্ত গাছকে নির্মূল করতে গাছ নষ্ট করা জরুরি। আর সে সময় হাতে দস্তানা ও মুখে মাস্ক লাগিয়ে নেওয়া দরকার। নয়তো এই গাছের রেনু ফুসফুসে ঢুকে বড় রকমের ক্ষতি করে দিতে পারে।
রুদ্র নারায়ণ রায়