আরও পড়ুনঃ মন্দার বাজারে এখনও মেলে ১ টাকার সিঙ্গারা, ৭ টাকার মাছের চপ! রইল দোকানের ঠিকানা
কেউ কেউ মনে করছেন পাট পচানোর কারণেই এই বিষক্রিয়া। অনেকেই অনুমান করছেন নদীর এই অবস্থা দেখে বাইরে থেকে আসা কোনও অসাধু ব্যবসায়ী মাছ মরার ওষুধ দিয়েছেন ব্যক্তিগত স্বার্থে। ফলুই, টেংরা, পুঁটি, বাটা, কাতলা মাছ পূর্ণাঙ্গ হওয়ার আগেই মরে ভেসে উঠার দৃশ্যতে মর্মাহত নদীপাড়ের মানুষজন। কিন্তু বিগত ২-৩ দিন যাবৎ ধরে এত কিছু হয়ে গেলেও তেহট্টের দুই নম্বর মৎস্য বিভাগের কোনও হেলদোল নেই । এমনকী আধিকারিক মিঠুন মন্ডল এর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি ফোনে।
advertisement
এর আগেও বহুবার জলঙ্গী নদী দূষণের চিত্র উঠে এসেছে সামনে। বেশ কিছু সেচ্ছাসেবী সংস্থারা জলঙ্গী নদীকে বাঁচাতে একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করে চলেছে দিনের পর দিন। সাধারণ মানুষকে সচেতন করার জন্য ইতিমধ্যেই বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলেও তা যথেষ্ট নয়।
মৎস্যজীবী তপন হালদার জানান, “পার্শ্ববর্তী জেলা মুর্শিদাবাদ এবং বাংলাদেশ থেকে এর আগে বহুবার বিভিন্ন রকমের বজ্র পদার্থ নদীতে ভেসে আসার ফলে জলঙ্গী নদীর জল একাধিকবার মারাত্মকভাবে দূষিত হয়েছে যার ফলে লক্ষ লক্ষ মাছ। বহুদিন ধরেই জলঙ্গী নদীর উপর যথেষ্ট পরিমানে অত্যাচার করা হচ্ছে যার ফলে ক্ষতি হচ্ছে আমাদের মত মৎস্যজীবীদের”।
Mainak Debnath