জানা যায় এই কায়াক অভিযানের পর নদীর পর্যবেক্ষণের সমস্ত রিপোর্ট প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে পৌঁছে দেওয়া হবে জলঙ্গির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার জন্য। নদীয়ার বেশ কিছু জায়গা যেমন তেহট্ট পলাশীপাড়া কৃষ্ণনগর জলঙ্গি নদীর উপর নির্ভর করেই রয়েছে। একাধিক কৃষক এবং মৎস্যজীবীরা তাদের জীবিকা নির্বাহ করে জলঙ্গী নদীর ওপর ভরসা করেই। তবে বিগত বেশ কয়েক বছরে লাগাতার দূষণের ফলে জলঙ্গী নদীর জল অত্যাধিক হারে দূষিত হয়েছে। যার ফলে এর প্রভাব পড়ছে মৎস্যজীবী থেকে শুরু করে কৃষকদের ওপরেও।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নদীতে ভেসে উঠল যুবকের লাশ! ঘটনাস্থলে পুলিশ
সেই কারণেই সেভ জলঙ্গি ও হাওড়ার জগাছা যুব সংঘের উদ্যোগে এই কায়াক অভিযানের মধ্যে দিয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। সেভ জলঙ্গির অন্যতম সদস্য শঙ্খশুভ চক্রবর্তী জানান, "গত কুড়ি তারিখ পলাশীপাড়া থেকে নদীপথে কায়াক নিয়ে এই অভিযান শুরু হয়। চার দিন ধরে নদীপথে এই অভিযান চলে। চারদিন পর নদিয়ার সড়কগঞ্জে এসে এই অভিযান সম্পূর্ণ করা হয়"। স্বাভাবিকভাবেই বলা যেতে পারে এই অভিযানের ফলে কিছুটা হলেও সাফল্য আসবে জলঙ্গি নদীর দূষণ রোধে।
Mainak Debnath