প্রতিযোগিতার পাঁচটি বিভাগে ভাগ করা হয়। ছেলেদের তিনটি গ্রুপ ১৪ থেকে ৩০,৩০ থেকে ৪৯, এবং ৫০ ঊর্ধ্ব। অপরদিকে মেয়েদের দুটি গ্রুপ ১৪ থেকে ৩৯, ও ৪০ ঊর্ধ্বদের আবেদন করতে বলা হয়। প্রতিযোগিতায় ব্যাপক সাড়া পাওয়া যায়। মেয়েদের মধ্যে ৮৬ বছরের প্রতিযোগী কুমোদিনি বিশ্বাস এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। এদের মধ্যে ৭০ বছরের একজন প্রতিযোগী ছিলেন। খড়গপুর, মেদিনীপুর সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে এখানে প্রতিযোগিরা অংশগ্রহণ করেছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সংরক্ষণের দাবিতে বঙ্গীয় চাষি কৈবর্ত মাহিষ্য সমিতির ডেপুটেশন প্রদান
চোখে পড়বার মতন বিষয় এই যে এখান থেকেই ভাঙা ঘরে থেকেও অ্যাথলেটিকস সবার স্বপ্ন দেখেন এখনও যুথিকা রায়। সংসারে আর্থিক অনটন তবুও তার মনে আত্মবিশ্বাসের অভাব নেই। চা বিক্রি করে সংসার চালান। তার স্বপ্ন একজন সফল অ্যাথলেটিকস হয়ে দেশের মুখ উজ্জ্বল করা। যিনি উত্তর ২৪ পরগনা থেকে এখানে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। ডায়াবেটিস দূরীকরণের এমন অভিনব পরিকল্পনায় খুশি স্থানীয় এলাকার মানুষজনেরাও।
Mainak Debnath