সূত্রের খবর, জওয়ানরা দেখে যে বাংলাদেশ থেকে কিছু চোরাকারবারি কাঠের বাক্স নিয়ে ভারতীয় সীমান্তে ঢোকার চেষ্টা করছে। জওয়ানরা তাদের চ্যালেঞ্জ করলে চোরাকারবারিরা ভয় পেয়ে যায় এবং সঙ্গে আনা সামগ্রী সেখানেই ফেলে রেখে অন্ধকার ও ঝোপঝাড়ের সাহায্যে নিয়ে বাংলাদেশের দিকে পালিয়ে যায়। পরে তাল্লাশি করার সময় একটি কাঠের বাক্সের ভেতর থেকে বিরল প্রজাতির আটটি পাখি উদ্ধার হয়। যার মধ্যে তিনটি পাখি মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: বারুইপুরে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার এক দুষ্কৃতী
উল্লেখ্য, নদিয়া জেলার বেশ কিছু এলাকা বাংলাদেশ সীমান্তের কাঁটাতার ভাগ করে নিয়েছে। ফলে এই জেলার বিভিন্ন অংশে চোরাচালান কারবারিদের উৎপাত যথেষ্ট পরিমাণে বেশি। তবে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর যৌথ উদ্যোগে বেশিরভাগ সময়ই এই সমস্ত পাচারকারি, চোরাচালান কারবারিরা ধরা পড়ে যায়। বিরল প্রজাতির পাখি উদ্ধারের ক্ষেত্রেও সেই ঘটনা ঘটলো। উদ্ধার হওয়া পাখিগুলির আনুমানিক মূল্য প্রায় লক্ষাধিক টাকা বলে জানা গিয়েছে।
মৈনাক দেবনাথ