আরও পড়ুন: বৃষ্টি থেমে রোদ উঠলেও এখনও মাঠ ভর্তি জল, পুজো হবে তো?
জেলার সঙ্গে সড়ক পথে যোগাযোগের একমাত্র ভরসা ছিল এই বাঁশের সাঁকোটি। সেটাই ভেঙে পড়ায় গ্রামের ছেলেমেয়েরা স্কুলে যেতে পারছে না। কবে ঠিক হবে সেটাও জানা নেই। যদিও পঞ্চায়েত দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে৷ স্থানীয় বাসিন্দা অভিজিৎ সরকার বলেন, চরম সমস্যার মধ্যে পড়ে গিয়েছি আমরা। ছেলে মেয়েদের স্কুলে পাঠাতে পারছি না। নৌকায় করে যাতায়াত করছি সবাই।
advertisement
পুরাতন মালদহের মুচিয়া পঞ্চায়েতের একপাশ দিয়ে বইছে টাঙন নদী। নদীর একদিকে গোটা পুরাতন মালদহ, অন্যদিকে শিবগঞ্জ ও বিধানগড় গ্রাম৷ দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের যাতায়াতের পক্ষে প্রধান ভরসা ছিল নদীর উপর তৈরি বাঁশের সাঁকোটি৷ জলস্তর বৃদ্ধির কারণে সেটাই এবার ভেঙে পড়েছে। এই প্রসঙ্গে মুচিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান পলি দাস বলেন, ওই এলাকার যাতায়াতের সমস্যা দীর্ঘদিনের। এখন নদীর জল ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। বাঁশের সাঁকো ভেঙে গিয়েছে। নদীর উপর পাকা সেতু তৈরির চেষ্টা চলছে বলে তিনি জানান।
হরষিত সিংহ