এই নীলকুঠি র দায়িত্বে ছিলেন হেনরি সাহেব। মালদহের বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ গোপাল লাহা, বলেন নীল ও রেশমের বিপণন ব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণের জন্য গুয়ামালতী নীলকুঠি সহ পুরাতন কালেক্টরেট বিল্ডিং এর কমার্শিয়াল রেসিডেন্ট কমপ্লেক্স তৈরি হয় ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে। এই নীলকুঠি থেকেই বাকি দুইটি নীলকুঠি পরিচালনা করা হতো।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ড্রাগন ফল চাষে জেলায় ব্যাপক সাফল্য!
গুয়ামালতী কনসার্নের প্রধান কুঠির নাম ছিল ঝাঁঝরা কুঠি। এই কুটির সংরক্ষণ ও সংস্কার অন্তত জরুরী। ইংরেজ শাসনের সময় কালের নানান ইতিহাসের সাক্ষী রয়েছে মালদহের এই ঝাঁঝরা নীলকুঠি। তবে সময়ের সাথে সঠিক সংস্কার ও দেখ-ভালের অভাবে আজ হারিয়ে যাচ্ছে আরও একটি জ্বলন্ত ইতিহাস।
আরও পড়ুনঃ মাঝেমধ্যেই ঘটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা! দমকল কেন্দ্রের দাবি কালিয়াচকে
গৌড়ের ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এই নীলকুঠি। জেলার একাধিক ইতিহাসবিদ থেকে সাধারণ মানুষ বারবার দাবি তুলেছেন এই ঝাঁঝরা কুটির সংস্কারের। তবে এগিয়ে আসেনি প্রশাসন। ধীরে ধীরে বিলীন হয়ে যাচ্ছে আরও একটি ইতিহাস।
Harashit Singha