অভিযোগ, মহদিপুর কাস্টমস অফিসের আধিকারিক ব্যবসায়ীদের থেকে অতিরিক্ত টাকা দাবি করছেন। টাকা না দিলে গাড়ি বাংলাদেশ যাওয়ার অনুমতি দিচ্ছেন না। সোমবার সন্ধ্যায় এই নিয়ে দুই পক্ষের বিবাদ হয়। তারপর মঙ্গলবার সকাল থেকে গাড়ি বন্ধ করে বিক্ষোভ করেন। মহদিপুরের রফতানিকারকদের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে অভিযুক্ত কাস্টম অফিসারের বিরুদ্ধে জেলা শাসক থেকে জেলা পুলিশ সুপার-সহ সংশ্লিষ্ট দফতরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।
advertisement
এই বিষয়ে মহদিপুর সি এন্ড এফ এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক তাপস কুন্ডু বলেন, আমাদের এখন সমস্ত কিছু অনলাইন পদ্ধতিতে হয়। গাড়ির স্লট বুকিং থেকে সমস্ত কিছু। তারপরেও কাস্টম অফিসার গাড়ি প্রতি অতিরিক্ত ৫০০ টাকা করে চাইছেন। দিতে রাজী না হলে গাড়ি যেতে দিচ্ছেনা।
আরও পড়ুন: হকারের মেয়ে মালদহের নাম উজ্জ্বল করল দেশের ক্রীড়া জগতে
এর প্রতিবাদে আমরা বাংলাদেশে রফতানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করেছি।যদিও গাড়ি প্রতি টাকা নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন কাস্টম অফিসার। তবে তিনি এই বিষয়ে প্রকাশ্য কিছু বলতে রাজি হননি।মালদহের মহদিপুর আন্তর্জাতিক স্থল বন্দর দিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৪০০ লরি বাংলাদেশে পণ্য নিয়ে যায়। মূলত মহদিপুর সীমান্ত দিয়ে পাথর, ভুট্টা, পেঁয়াজ রফতানিকরা হয়। অভিযোগ অনলাইনে টাকা দেওয়ার পরেও কাস্টম অফিসার অতিরিক্ত টাকা চাইছেন। বিষয়টি নিয়ে তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন মালদহের জেলা শাসক।
হরষিত সিংহ